ইসলাম বিরোধীতা - ১

বিষয়:- বোরাক এবং নবী মুহাম্মাদ (ﷺ) এর বিবাহ! 
🖋Author:- Aminur Rashid
__________________________________________


রাসুলের অপমানে যদি কাঁদে না তর মন!
মুসলিম নয় মুনাফেক তুই রাসুলের দুষমন। 

আলহামদুলিল্লাহ, 
সকল প্রশংসা আল্লাহ তায়ালার। সালাম ও দুরূদ প্রিয় নবী মুহাম্মাদ(ﷺ) এর উপর। যে নবীর মহত্ত্ব যে নবীর চরিত্রের Life time Certificate দিয়েছেন মহান আল্লাহ তায়ালা,,, 

[৬৮:৪] আল ক্বলম
وَإِنَّكَ لَعَلى خُلُقٍ عَظيمٍ

আর নিশ্চয় তুমি মহান চরিত্রের উপর অধিষ্ঠিত।

সেই নবীর প্রতি সেই ইসলাম দ্বীনের প্রতি বিদ্বেষ নতুন কিছু নয়। যুগ যুগ ধরে কাফিররা চাচ্ছে ইসলামকে হেয় প্রতিপন্ন করতে। কিন্তু তারা বার বার ব্যার্থ হয়ে যাচ্ছে। 

ইসলামকে তারা চায় নিভিয়ে দিতে। এরা জানে না এই দ্বীনের আলো এরা কখনোই নিভাতে পারবে না। 

আগেকার সময় কাফির মুশরিকরা নবী মুহাম্মাদ (ﷺ) এর বিরোধিতা করতো। নবীকে নিয়ে করতো কটুক্তি করতো গালাগালি করতো আক্রমণ। নবীকে বলতো পাগল নবীকে বলত নির্বংশ। 

আর আমার আল্লাহ বলে দিয়েছেন,,, 

[১০৮:৩] আল কাওসার
إِنَّ شانِئَكَ هُوَ الأَبتَرُ

নিশ্চয় তোমার প্রতি শত্রুতা পোষণকারীই নির্বংশ।

নবী মুহাম্মাদ (ﷺ) এর বিরোধিতা আজও আছে। এই আধুনিক বিশ্বে নানান ভাবে ইসলাম বিরোধীরা ইসলাম বিদ্বেষ করছে। ইসলামের বিরুদ্ধে বই থেকে নানান ওয়েবসাইট ব্লগ বা স্যোশাল মিডিয়ার কোন এক কোণে বসে ইসলাম বিদ্বেষ হত। এখন Tv news এও ইসলামের নবীকে নিয়ে ইসলামকে নিয়ে কুটক্তি করা হচ্ছে! 

এসব কারা করছেন জানেন? 

এসব করছে সেই সকল লোকেরা যাদের ধর্মের কোন ভিত্তি নেই। নেই পরিপূর্ণ দ্বীন জীবনব্যবস্থা। 

এরাই আবার ইসলাম বিদ্বেষ করছে। করাটাই স্বাভাবিক কারণ এটাই যুগ যুগ ধরে করে এসেছে এরা। 

এদের সাহসের বাহাবা দেওয়া উচিত। আজ মুসলিমরা যদি ওদের ধর্ম নিয়ে Tv news যে আসে তাহলে তাদের চুপ করে থাকা ছাড়া অন্য কোন উপায় থাকবে না। 

আমি বুঝি না এরা যদি ইসলাম নিয়ে এতোই জানে তাহলে জাকির নায়েকের মত দ্বীনের দায়ীদের কাছে কেন যাচ্ছে না। যাবেই বা কেন খ্রিস্টানদের পক্ষ থেকে অনেক খ্রিস্টান জাকির নায়েক (হাফিঃ) এর সাথে ডিবেটে আসার সাহস রাখলেও হিন্দু পন্ডিতরা যারা নবী মুহাম্মদ (ﷺ) এর বিরুদ্ধে কথা বলে কটুক্তি করে তারা আসার সাহস পায় না। 

আর এরাই দুই কলম জেনে ইসলামকে নিয়ে কুটক্তি শুরু করছে। 

যাইহোক, মূল কথায় আসি

News Channel এ এক অজ্ঞ হিন্দু, 
নবী মুহাম্মদ (ﷺ) কে নিয়ে খুবি গম্ভীর ও নিকৃষ্ট ভাবে কটুক্তি করেছে। নাঊজুবিল্লাহ

তার কুটক্তি গুলির বিষয় গুলি হলো 

১) উড়ন্ত ডানাওয়ালা ঘোড়া
২) নবী মুহাম্মদ (ﷺ) ও আয়েশা (রাঃ) এর বিয়ে। 

⋆ ˚。⋆୨୧˚ উড়ন্ত ডানাওয়ালা ঘোড়া ˚୨୧⋆。˚ ⋆

ইসলাম বিদ্বেষী হিন্দুত্ববাদী ঘোড়া নিয়ে অর্থাৎ নবী মুহাম্মদ (ﷺ) এর মিরাজ এর বিষয়টাকে নিয়ে কুটক্তি করছি। 

প্রথম কথা হলো ঘোড়ার কোন কথা নেই বরং হাদিসে বোরাক বলা হয়েছে সেটা কেমন প্রাণী তা স্পষ্ট নয় বরং বলা হয়েছে,, 

বুরাক গাধা থেকে বড় এবং খচ্চর থেকে ছোট, 

হাদিস যদি দেখি তাহলে,,, 

শায়বান ইবনু ফাররূখ (রহঃ) ... আনাস ইবনু মালিক (রাঃ) থেকে বর্ণিত। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেনঃ আমার কাছে বুরাক আনা হল। বুরাক গাধা থেকে বড় এবং খচ্চর থেকে ছোট একটি সাদা রঙের জন্তু। যতদুর দৃষ্টি যায়, এক এক পদক্ষেপে সে ততাদূর চলে। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ আমি এতে আরোহন করলাম এবং বায়তুল মাকদাস পর্যন্ত এসে পৌছলাম। তারপর অন্যান্য আম্বিয়ায়ে কিরাম তাদের বাহনগুলো যে রজ্জুতে বাধতেন, আমি সে রজ্জুতে আমার বাহনটিও বাধলাম। তারপর মসজিদে প্রবেশ করলাম ও দু-রাকাত সালাত (নামায/নামাজ) আদায় করে বের হলাম।
[ সহীহ মুসলিম হাদিস: ৩০৮ ]

এই হাদিসে স্পষ্ট নবী মুহাম্মদ (ﷺ) বোরাকে করে বায়তুল মাকদাস পর্যন্ত গিয়েছেন। 

আর এই হাদিসের পরে জিব্রাইল এর কথা থাকলেও বোরাকে করে যে আসমানে গিয়েছেন তার কোনই বর্ণনা নেই। 

আর হাদিসে বোরককে কোন ভাবেই ঘোড়া বলা যায় না। কারণ এইটা এক অন্য ধরনের জন্তু যা সম্পর্কে আল্লাহই ভালো জানেন। 
যার গতিও ছিলো দৃষ্টি যাওয়ার মত। 

এখানে কোন ভাবেই ডানা ওয়ালা ঘোড়া ভাবলে ভুল হবে। 

এইবার একটা কথা বলি। প্রতিটা ধর্মেই Miracle রয়েছে। 

খ্রিস্টান ধর্মেও আছে ইসলামেও আছে। নবীদের Miracle এর কৈফিয়ত কোন কাফির কে দেয়ার প্রশ্নই আসে না। 

বাইবেলে পবিত্র আত্মা এর প্রমাণ কি তাহলে দেয়া লাগবে? নাকি জিব্রাইল (আঃ) যার ডানা ছিলো তারও কি কৈফিয়ত লাগবে? 

যদিও নবী মুহাম্মদ (ﷺ) বোরাক দিয়ে শুধু বায়তুল মাকদাস পর্যন্ত গিয়েছেন। তার পর আধ্যাত্মিক সিঁড়ি দিয়ে আসমানে গিয়েছেন। 

এখন কথা হচ্ছে মিরাজ, চাঁদ দিখন্ডিত, নবী সালেহ (আঃ) এর পাথর ভেঙ্গে উট আসা, নবী ঈসা (আঃ) পিতা ব্যতিত জন্ম সবই আল্লাহ করেছেন। 

আরও অনেক নিদর্শন আল্লাহ দেখিয়েছেন নবীদের মাধ্যমে যাতে কাফিররা ইসলামে ফিরে আসে কিন্তু তারা তা যাদু বলে উড়িয়ে দিতো। 

এখন মজার কথা হল এইসব বিষয়ে নাস্তিকরা কথা বলে। নাস্তিকরা হয়তো ঈসা (আঃ) এর পিতা ছাড়া জন্ম কে মানতে পারে না। আবার সব কিছু কাকতালীয়ভাবে হয়েছে তা মানে। সমকামী নাস্তিক সমাজ। 

কিন্তু এক হিন্দুত্ববাদী যার ধর্মে কিনা হনুমান, মানুষের মাথা কেটে হাতির মাথা লাগানো গণেস। সূর্য দেব চন্দ্রদেব বহু মাথা। সোনার রথে ঘোড়া নিয়ে সূর্য দেবতার সূর্যের চারপাশে ঘোরা।

এত এত পৌত্তলিক মতবাদ যে ধর্মে ভরা সেই ধর্মের মানুষ ইসলামকে নিয়ে কুটক্তি করে কত হাস্যকর বিষয়। 

যে ধর্মে কিনা সৃষ্টিতত্ত্ব নিয়ে বলা হয়েছে ডিম দুইভাগ হয়ে মহাবিশ্ব তৈরি। যার কথা বেদে আছে তার সাথে আছে মনুসংহিতাতে। সেই অন্ড ফেটে সৃষ্টিতত্ত্বের অনুসারীরা ইসলামকে নিয়ে কথা বলে বড়ই হাস্যকর বিষয়। 

পুরান শাস্ত্র তো বাদই দিলাম। পুরান থেকে রেফারেন্স দেয়া শুরু করলে মহাভারত মনু থেকে শুরু করলে তো আর কথাই নাই। কিছু হিন্দুরা যখন এসবের জবাব দিতে না পারে তখন এসবকে বাতিল ঘোষনা দিয়ে দেয়। আসলে আমি বলি তোমাদের ধর্মটাই বাতিল করে দেয়া দরকার। তোমরা নাস্তিকদেরই আরেক মাসতত ভাই। হিন্দুত্ববাদী! 

এরা আবার আসছে ইসলামকে নিয়ে কথা বলতে।
হিন্দুধর্ম নিয়ে রসিকতা শুরু করলে তার শেষ আর হবে না এত এত পৌত্তলিক মিথ আছে যা আর বলার বাকি নেই। যে ধর্মে ডিম অন্ডকোষ ফেটে মহাবিশ্ব সৃষ্টি, পৃথিবী কড়াই, Golden egg and Universe, হনুমান গণেশ। সূর্য দেবদের ঘোড়া নিয়ে সব সময় ঘুরাঘুৃরি। এইসব মিথ্যা মিথ আছে সেইসব মানুষরা ইসলামের নিদর্শন নিয়ে কথা বলতে আসে খুবই লজ্জাজনক। 

[ পড়তে পারেন :- বিজ্ঞানের আলোকে বাইবেল, বেদ, ত্রিপিটক এবং মহাগ্রন্থ আল কুরআন ]

⋆ ˚。⋆୨୧˚ নবী মুহাম্মদ (ﷺ) ও আয়েশা (রাঃ) এর বিয়ে ˚୨୧⋆。˚ ⋆

একটা বিষয় খেয়াল করেছেন। ইসলাম বিদ্বেষীরা ইসলাম কে নিয়ে অভিযোগ করতে করতে আর জবাব পেতে পেতে এখন তাদের সব চক্রান্ত ব্যর্থ হওয়ার কারণে তারা সেই একই বস্তা পচা পুরনো অভিযোগ নিয়ে পরে আছে। 

হিন্দুবাদী এসব নিয়ে কথা বলে নাস্তিকদের পা চেটে আর নাস্তিকরা বলে খ্রিস্টানদের পা চেটে। 

তো এইসব অভিযোগ হিন্দুত্ববাদীদের মুখে মানায় না। 

যাইহোক,, 

কয়েকটা কথা বলি,,, 

১) নবী মুহাম্মদ (ﷺ) এর সময় কম বয়সে বিয়ে কমন ছিলো। 

প্রমাণ:- আয়েশা (রাঃ) এর সাথে Already বিয়ের প্রস্তাব কথা বার্তা চলছিলো। 

২) নবী কি নিজ ইচ্ছায় আয়েশা (রাঃ) কে বিয়ে করছেন কম বয়সে? 

উত্তর হলো না বরং আল্লাহ তায়ালা নবী মুহাম্মদ (ﷺ) কে স্বপ্নের মাধ্যমে আয়েশা (রাঃ) কে বিয়ের আদেশ দিয়েছেন। 

৩) নবী মুহাম্মদ (ﷺ) চাইলেই সেই সময় বিয়ে করতে পারতেন কম বয়সী মেয়েকে। কারণ সেই সময়ে সেটা কমন বিষয় ছিলো। কিন্তু নবী মুহাম্মদ (ﷺ) তা করেন নি। বরং শুধুমাত্র আল্লাহর আদেশেই করেছেন। 

৪) আয়শা (রাঃ) এর সাথে বিবাহ জীবন ৯ বছরে সংসারে আয়েশার কোনই সমস্যা ছিলো না। না ছিলো শারিরীক না মানসিক। বরং আয়েশা (রাঃ) নবী মুহাম্মদ (ﷺ) কে ভালোবাসতেন এবং পছন্দ করতেন এবং অনেক সম্মান করতেন। 
So মার থেকে মাসির দরদ বেশি কইরা লাভ নাই। 

৫) নবী মুহাম্মদ (ﷺ) যদি এতই কম বয়সী নারীদের বিবাহ এর ইচ্ছা রাখতেন তাহলে আর খাদিজা (রাঃ) যিনি নবী মুহাম্মদ (ﷺ) এর থেকে বড় এবং বিধবা ছিলেন তাকে বিয়ে করতেন না তাও যুবক বয়সে। 

৬) যদি বলেন কেন মহা মানব কম বয়সের মেয়েকে বিয়ে করেছেন। আবারো বলছি আল্লাহ স্বপ্নের মাধ্যমে বলার কারণেই বিয়ে হয়েছে। আর আয়েশা (রাঃ) এর সাথে বিয়ের অনেক হিকমত ও আছে। 

৭) নবী মুহাম্মদ (সাঃ) যদি কম বয়সী মেয়েদের প্রতি আকৃষ্ট থাকতো। (নাউজুবিল্লাহ) তাহলে যুবক ২৫ বছরের হয়ে খাদিজা। বা পরের সাওদা বিধবা স্ত্রীদের বিবাহ করতেন না। আর কাফির দের নারী লোভী অফার ও প্রতাখ্যান করতেন না। 

৮) আয়েশা (রাঃ) কখনোই শারীরিক ভাবে কোন সমস্যার কথা বলে নি। বরং কম বয়সে বাচ্চা জন্মের ঘটনা আমরা জানি। আর তখন সেটা কমন ছিলো। 

৯) নবীর স্ত্রীদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি হাদিস বর্ণনা করেছেন আয়েশা (রাঃ) দেখুন কয় হিকমত। 

১০) যারা বলে স্ত্রী না বানিয়ে অন্য কিছু বানিয়ে আনলেও তো হত। তাদের বলি আল্লাহ আপনাদের আদেশে চলবেন না। তিনি যা ইচ্ছা তাই করেছেন। আর বিবাহ এর থেকে বড় বন্ধন আর কিছু নেই। 

১১) আয়েশা (রঃ) থেকে তার দম্পতি জীবনে কোন দুঃখ শারীরিক সমস্যার খোঁজ নেই। 

১২) আয়েশা (রাঃ) বরং চাইতেন নবী মুহাম্মদ (সাঃ) যাতে তাকে সবচেয়ে বেশি ভালোবাসেন। নবী মুহাম্মদ (সাঃ) আর আয়েশা (রাঃ) ছিলেন সাথীদের মতন। খেলেছেন প্রতিযোগিতা করছেন। সম্মান আর ভালোবাসার জন্যই আয়েশা চাইতো খাদিজার থেকেও যাতে মুহাম্মদ সা তাকে ভালোবাসে। 

 কম বয়সে বিবাহ যে আগে কমন ছিল তার কি প্রমাণ লাগবে??? 

আপনারা আপনাদের নানীর নানীদের বিয়ের বয়স জেনে নিয়েন। তাও

নেন প্রমাণ,,, 


ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর »»————> স্ত্রী ৮ বছর বয়স
দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর »»————> স্ত্রী ৬ বছর বয়স
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর »»————> স্ত্রী ১১ বছর বয়স
বঙ্কিমচন্দ্র »»————> স্ত্রী ৫ বছর বয়স

আশা করি আর লাগবে না। যেখানে এই কয়েক বছর আগে এমন কালচার ছিলো সেখানে ১৪০০ বছর আগে ৬-৯ এর সময় কে না মানা আসলেই অজ্ঞতা বৈ কিছু নয়। 

এবার মজার ব্যাপার হলো হিন্দুত্ববাদী যেহেতু এসব বলছে তাহলে তো আরও কথা বলা লাগে। আমাদের নবী মুহাম্মদ (ﷺ) যিনি রাসুল ছিলেন তার বিবাহ নিয়ে যদি বলা হয়। 

তাহলে হিন্দুত্ববাদীদের ধর্মের প্রভুদের নিয়ে কেন বলবোনা?  

শ্রীরাম দেবী সীতাকে বিয়ে করেন, যখন দেবী সীতার বয়স ৬ বছর। (স্কন্দ পুরান, ৩:২:৩০:৮-৯)

শ্রীকৃষ্ণ, রুক্মিণীকে বিয়ে করেন, যখন রুক্মিণীর বয়স ৮ বছর। (স্কন্দ পুরান ৫:৩:১৪২:৮-৭৯)

শিব পার্বতিকে বিয়ে করেন, যখন পার্বতির বয়স ৮ বছর। (শিব পুরান, রুদ্রসংহিতা, পার্বতি খন্ড ৩:১১:১-২)

Once the leading Brahmin devotees of Siva engrossed in the meditation of Siva went into the forest for bringing sacrificial twigs. In the meantime Siva himself assuming a very hideous form came there in order to test their devotion. He was very brilliant but stark naked. He had smeared ashes all over his body as the sole ornament. Standing there and holding his penis he began to show all sorts of vicious tricks…. The wives of the sages were extremely frightened at this sight. The other women excited and surprised approached the lord. Some embraced him. Others held his hands. The women were engrossed in struggling with one another.

Just as a maddened bull elephant follows a female elephant who is able to conceive pregnancy, Lord Śiva followed the beautiful woman and discharged semen, even though his discharge of semen never goes in vain 
কৃষ্ণ বাল্য রুক্মিণীকে বিয়ে করে যখন শারীরিক সম্পর্ক করে তখন রুক্মিণী অজ্ঞান হয়ে যায়। 

এবার ২ টা কথা,,, 

১) আয়েশা (রাঃ) এর বৈবাহিক কি কোন সমস্যা ছিল? বা শারীরিক সমস্যা? 

উত্তর:- না। আয়েশা (রাঃ) কাছে নবী মুহাম্মদ (সাঃ) ছিলেন শ্রেষ্ঠ। আয়েশার চোখে নবী মুহাম্মদ (সাঃ) কুরআন। আয়েশা  নবীকে ভালবাসার নবীকে শ্রদ্ধা করতো। এবং সম্মতিতেই বিবাহ হয়। এবং আয়েশার কোন শারীরিক সমস্যা হয় নি নবীর জীবনে। 

২) রুক্মিণী এর বৈবাহিক কি কোন সমস্যা ছিলো? বা শারীরিক ভাবে? 

উত্তর:- কৃষ্ণের সহবাসেই রুক্মিণী বেহুশ অজ্ঞান হয়ে গিয়েছিলো। বাকিটা আর বলতে ইচ্ছুক নই। 

শেষ কথা

শুনো ইসলাম বিদ্বেষীরা, 
তোমাদের আগে ফেরাউন কারুন নমরুদ রাও ব্যর্থ হয়েছে। এবং তোমরাও হতে থাকবে। 

ইসলাম দ্বীন সত্য যা থাকবে সারা জীবন। যার আলো তোমারা নিভাতে পারবেনা। এই সত্য দ্বীনকে মেনে নেও। কুটক্তি বন্ধ করে দেও।

হে সত্য প্রত্যাখ্যানকারী শুনে রাখো,,, 

لَتَرَوُنَّ الجَحيمَ

তোমরা অবশ্যই জাহান্নাম দেখবে! 


আরও বিস্তারিত পড়ুন এবং উপলব্ধি করুন:










Post a Comment

0 Comments