কুরআন কি বাইবেল থেকে নকল করা হয়েছে?


মুহাম্মদ আলী, সিরিজ - ১৩
বিষয়:- কুরআন কি বাইবেল থেকে কপি করা হয়েছে?
🖋Author:- Aminur Rashid
____________________________________________________________________________

অনেকদিন পর, সুরুজের আগমন ঘটলো। সুরুজ মুহাম্মদ আলীর রুমে গিয়ে মুহাম্মদ আলীর কাছে বসে বলতে লাগল। 

সুরুজ:- কি খবর? 

মুহাম্মদ আলী:- আলহামদুলিল্লাহ। ভালো তোর? 

[ সুরুজ মুহাম্মদ আলীর টেবিলে একটি বই পেলো নাম "নবীদের কাহিনী" বলটা নাড়াচাড়া করে সুরুজ বলল ]

সুরুজ:- এই বইটি তো ভালোই। রেফারেন্স সহ দেওয়া আছে। 

মুহাম্মদ আলী:- হুম। 

সুরুজ:- থাকলেই বা কি সেই তো নকল করা গ্রন্থের রেফারেন্স। 

মুহাম্মদ আলী:- মানে? 

সুরুজ:- এই যে কুরআন যা বাইবেল থেকে নকল করা হয়েছে তাই বাইবেলের নবীগণের বেশিরভাগ কুরআনে নকল করা হয়েছে "নূহ/আদম/মূসা/ঈসা/সোলেমান/লূত" ইত্যাদি। 

মুহাম্মদ আলী:- বাইবেলের থেকে কুরআন নকল করা নয়। বাইবেলের নবীগণ হচ্ছেন ধর্ষক! (নাঊজুবিল্লাহ) 
বহু অশ্লীল কথাবার্তা আছে বাইবেলে। 

[ এমন সময় আরিফ হাজির হলো ]

আরিফ:- কিরে কি নিয়ে কথা বলছিস? 

মুহাম্মদ আলী:- বাইবেল থেকে নাকি কুরআন কপি করা সেটা নিয়েই বলছি। 

আরিফ:- আচ্ছা তোরা কথা বল। আমি আজ শুধু শুনবো। 

মুহাম্মদ আলী:- তো, সুরুজ বাইবেলে যেসব কথা আছে নবীদের সম্পর্কে তা শুনলে কখনোই তুমি বলতে পারবে না যে কুরআন বাইবেলের কপিপেস্ট! 

সুরুজ:- তাই নাকি? 

মুহাম্মদ আলী:- হুম। 

সুরুজ:- আগে রেফারেন্স দে। 

মুহাম্মদ আলী:- এই নেও প্রতিটির রেফারেন্স,,, 

[1] বাইবেল অনুযায়ী লূত (আ:) তার দুই কন্যাকে বেশ্যাবৃত্তির জন্য পাঠাতে দ্বিধাবোধ করেন নি। অতিথির জন্য নিজের মেয়েকে ধর্ষণের জন্য পাঠিয়েছে। যেখানে কিনা তার উচিত ছিলো অথিতি এবং মেয়ে দুজনকেই রক্ষা করা। কিন্তু সে তা না করে বেশ্যা বানিয়ে দিলো মেয়েদের। (নাঊজুবিল্লাহ মিন যালিক) Genesis 19 : 1-8

[2] বাইবেলের লূত দ্রাক্ষারস খেয়ে মাতাল হয়েছে আর মেয়েরা তাকে দিয়ে সহবাস করেছে।(নাঊজুবিল্লাহ)
Genesis 19:30-38

[3] বাইবেলে একে অপরের Sexy বিষয় উল্লেখ করা হয়েছে।
Song of Solomon 7:1-13

[4] চুম্বনে চুম্বনে অর্থৎ Kiss কাহিনী। 
Song of Solomon 1:2 )

[5] বাইবেলে আরো চটি গল্প!
Song of Solomon 4:1-5 

[6] বাইবেলে KJV অনুযায়ী ছোট বোনকে নিয়েও ফেন্টাসিতে ভোগতো।
Song of Solomon 8:8-10

[7] বাইবেলের দাউদ বা ডেভিড একটি সুন্দরী মেয়ে দেখে উত্তেজিত হয়ে তার সাথে যৌনকর্ম করলো। (নাঊজুবিল্লাহ) 
2 Samuel 11:1-5

[8] পিঠা খাওয়ার কথা বলে ঘুমানোর ঘড়ে ধর্ষণ! (নাঊজুবিল্লাহ) 
2 Samuel 13:13-18

আর লাগবে? 

সুরুজ:- ইয়ে মানে না। 

[ আরিফ চুপচাপ সব শুনছে ]

মুহাম্মদ আলী:- এসব তো কুরআনে নেই। কেনো নেই যদি কুরআন নকল করা হয়? 

সুরুজ:- কুরআনে দেয়নাই হয়তো লুকানো হয়েছে। কিন্তু নবীদের ব্যাপারে তো একই বলা। 

মুহাম্মদ আলী:- কুরআনের মধ্যে তো এসব নেই। আবার বাইবেল বলে আকাশের স্তম্ভ আছে আর তা বাইবেলের হিব্রু দ্বারাও প্রমাণিত। 

 עַמּוּדֵ֣י שָׁמַ֣יִם יְרוֹפָ֑פוּ וְ֝יִתְמְה֗וּ מִגַּעֲרָתֽוֹ׃
"The pillars of heaven tremble and are astonished at his reproof."
[ KJV/ Job 26:11 ]
বঙ্গানুবাদ:- ভূগর্ভস্থ থামগুলি আকাশকে ধারণ করে সোজা হয়ে দাঁড়িয়ে আছে। ঈশ্বর যখন তাদের তিরস্কার করেন তখন তারা ভয়ে চমকে যায় এবং কাঁপতে থাকে।
দেখুন এই আয়াতে হিব্রু (עַמּוּדֵ֣י) ‘am-mū-ḏê ব্যাবহার হয়েছে। যার অর্থ "স্তম্ভ-স্তম্ভ-স্তম্ভ" "পিলার-পিলার-পিলার" আসুন দেখে নেই,,,, 
- Lexical: עַמּוּד
- - - - Transliteration: ammud
- Part of Speech: Noun Masculine
- - - - Phonetic Spelling: am-mood'
- Definition: a pillar, column.
- - - - Origin: Or ammud {am-mood'}; from amad; a column (as standing); also a stand, i.e. Platform.
- Usage: X apiece, pillar.
- - - - Translated as (count): the pillars (20), of the pillars (17), pillars (8), the pillar (8), its pillars (7), And its pillars (5), pillar (5), And pillars (3), and the pillars (3), in a pillar (3), their pillars (3), a pillar (2), for the pillars (2), in the pillar (2), of pillar (2), of pillars (2), with pillars (2), and in a pillar (1), and in pillar (1), and pillar (1), and with a pillar (1), and with pillars (1), her pillars (1), his pillar (1), in a column (1), it pillars (1), like the pillars (1), Moreover with a pillar (1), of their pillars (1), or the pillar (1), there pillars for them (1), through the pillar (1), with its pillars (1), with their pillars (1).
যা সুস্পষ্ট একটি বৈজ্ঞানিক ভুল। তার পরেও কি বলবেন বাইবেল অবিকৃত?? বাইবেল শুধু এটা নয় আর অনেক ভুলের কথা বলে এমন কি বলে পৃথিবীরও স্তম্ভ রয়েছে। 
הַמַּרְגִּ֣יז אֶ֭רֶץ מִמְּקוֹמָ֑הּ וְ֝עַמּוּדֶ֗יהָ יִתְפַלָּצֽוּן׃‪‬
"Which shaketh the earth out of her place, and the pillars thereof tremble."
[ KJV/ Job 9:6 ]
বঙ্গানুবাদ:- তিনি দুনিয়াকে তার জায়গা থেকে নাড়া দেন, তার থামগুলোকে কাঁপিয়ে তোলেন।
◾এখানেও একই হিব্রু (עַמּוּד) শব্দ ব্যবহার হয়েছে স্তম্ভ-থাম-পিলারের ক্ষেত্রে। এটা একেবারে বৈজ্ঞানিক ভুল। 
◾ এসব এসেছে মূলত গ্রীসদের মতবাদ থেকে যা বাইবেল কপিরাইট করেছে।

অন্যদিকে কুরআন বলছে,,, 

اللَّهُ الَّذِي رَفَعَ السَّمَاوَاتِ بِغَيْرِ عَمَدٍ تَرَوْنَهَا ۖ ثُمَّ اسْتَوَىٰ عَلَى الْعَرْشِ ۖ وَسَخَّرَ الشَّمْسَ وَالْقَمَرَ ۖ كُلٌّ يَجْرِي لِأَجَلٍ مُسَمًّى ۚ يُدَبِّرُ الْأَمْرَ يُفَصِّلُ الْآيَاتِ لَعَلَّكُمْ بِلِقَاءِ رَبِّكُمْ تُوقِنُونَ
আল্লাহ, যিনি উর্ধ্বদেশে স্থাপন করেছেন আকাশমন্ডলীকে স্তম্ভ ব্যতীত। তোমরা সেগুলো দেখ। অতঃপর তিনি আরশের উপর অধিষ্ঠিত হয়েছেন। এবং সূর্য ও চন্দ্রকে কর্মে নিয়োজিত করেছেন। প্রত্যেকে নির্দিষ্ট সময় মোতাবেক আবর্তন করে। তিনি সকল বিষয় পরিচালনা করেন, নিদর্শনসমূহ প্রকাশ করেন, যাতে তোমরা স্বীয় পালনকর্তার সাথে সাক্ষাত সম্বন্ধে নিশ্চিত বিশ্বাসী হও।
(সূরাঃ রা'দ, আয়াতঃ ২)

[ সুরুজের চেহারাটা খানিকটা ফ্যাকাশে হয়ে গেলো। ]

সুরুজ:- (কিছুক্ষণ নিশ্চুপ থেকে বলতে লাগলো) ইয়ে মানে! যতই বলো না কেনো নকল নকল নকল। আমি যদি বলি "চল চল চল আকশে গর্জে কালো বাদল" তাহলে তো তুই বুঝবি আমি কাজি নজরুলের সংগীত থেকে কপি করেছি। একটু পার্থক্য হলেও, ঠিক একই ভাবে বাইবেলের নবীগণ আর কুরআনের নবীগণের নাম মিলে যাওয়াই প্রমান করে বাইবেল থেকে কুরআন কপি। আর কুরআন ভুলগুলো সংশোধন করেছে বলে নতুন করে আরেক গ্রন্থ আনার দরকার ছিলো না। 

মুহাম্মদ আলী:- হা হা হা। তুমি নবীদের নাম কিছু মিল থাকবেই। কারণ বাইবেল তাওরাত-ইঞ্জিলের বিকৃত রূপ। সেই সময়ের জন্য নাজিল করা হয়েছে যা বিকৃত হয়ে গেছে। 

সুরুজ:- আল্লাহর বাণী আবার বিকৃত কিভাবে হয়?? তাওরাত-ইঞ্জিলের কেনো বিকৃত হলো? 

মুহাম্মদ আলী:- কারণ কুরআন আসার পর পূর্বের সব বাতিল হয়। আর কুরআনের দায়িত্ব নেন নি আল্লাহ। তাই বিকৃত হয়েছে। আর তা যে বিকৃত হয়েছে সেটাও আল্লাহ নিজেই বর্ণনা করেছেন। 

আল্লাহ বলেন,,,
.
أَفَتَطْمَعُونَ أَنْ يُؤْمِنُوا لَكُمْ وَقَدْ كَانَ فَرِيقٌ مِنْهُمْ يَسْمَعُونَ كَلَامَ اللَّهِ ثُمَّ يُحَرِّفُونَهُ مِنْ بَعْدِ مَا عَقَلُوهُ وَهُمْ يَعْلَمُونَ
হে মুসলমানগণ, তোমরা কি আশা কর যে, তারা তোমাদের কথায় ঈমান আনবে? তাদের মধ্যে একদল ছিল, যারা আল্লাহর বাণী শ্রবণ করত অতঃপর বুঝে-শুনে তা পরিবর্তন করে দিত এবং তারা তা অবগত ছিল।
(সূরাঃ আল বাকারা, আয়াতঃ ৭৫)
.
এই একটা আয়াত খ্রিষ্টানদের দাবীকে বরবাদ করে দেয়।
হে মুসলমানগণ, তোমরা কি আশা কর যে, তারা তোমাদের কথায় ঈমান আনবে?
- দেখুন মুসলমানগণ যারা কুরআন মানে।
তাদের মধ্যে একদল ছিল, যারা আল্লাহর বাণী শ্রবণ করত অতঃপর বুঝে-শুনে তা পরিবর্তন করে দিত এবং তারা তা অবগত ছিল।
- দেখুন তাওরাত-যাবুর-ইঞ্জিল যে লোকেরা বিকৃত করতো পরিবর্তন করতো এবং সে সম্পর্কে অবগতও থাকতো।
.
একটি হাদিসও রয়েছে,,,

ইব্‌ন আব্বাস (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ:

তিনি বলেন, ঈসা ইব্‌ন মারয়াম (আ)-এর পর এমন কয়েকজন বাদশাহ্‌ ছিলেন, যারা তাওরাত এবং ইঞ্জিলে পরিবর্তন সাধন করেন। তাদের মধ্যে এমন কিছু ইমানদার লোকও ছিলেন, যারা তাওরাত পাঠ করতেন। তখন তাদের বাদশাহদেরকে বলা হলো- এ সকল লোক আমাদেরকে যে গালি দিচ্ছে, এর চেয়ে কঠিন গালি আর কি হতে পারে? তারা পাঠ করেঃ যারা আল্লাহ্‌র নাজিলকৃত আহ্‌কাম দ্বারা মীমাংসা করে না, তারা কাফির।“ তাদের পড়ার মধ্যে থাকে এই আয়াত এবং ঐ সকল আয়াত, যাতে আমাদের কর্মকাণ্ডের দোষ প্রকাশ পায়। তাদেরকে আহবান করুন, তারা যেন আমরা যেরূপ পাঠ করি, সেরূপ পাঠ করে, আর আমরা যেরূপ ঈমান এনেছি, সেরূপ ঈমান আনে। বাদশাহ তাদের সকলকে ডেকে একত্রিত করলেন এবং তাদের সামনে পেশ করলেন যে, তাদেরকে হত্যা করা হবে, যদিনা তারা তাওরাত ও ইঞ্জিল পাঠ ত্যাগ করবে, তবে ঐ সকল আয়াত ব্যতীত, যা পরিবর্তন হয়েছে। তারা বললোঃ এর দ্বারা তোমাদের উদ্দেশ্য কী ? আমাদেরকে আমাদের অবস্থার উপর ছেড়ে দাও। তাদের একদল বললঃ আমাদের জন্য একটি স্তম্ভ তৈরি কর, এরপর আমাদের তাতে চড়িয়ে দাও এবং আমাদেরকে এমন কিছু দান কর, যা দ্বারা আমরা আমাদের খাদ্য ও পানীয় উঠিয়ে নিতে পারি, তা হলে আমরা আর তোমাদের নিকট আসবো না। তাদের আর একদল বললঃ আমাদেরকে ছেড়ে দাও, আমরা পৃথিবীতে ঘুরে বেড়াব এবং বন্য পশুর ন্যায় আহার ও পান করবো। আর এরপর যদি তোমাদের দেশে আমাদেরকে পাও, তবে আমাদেরকে হত্যা করো। তাদের আর একদল বললোঃ বনে জঙ্গলে আমাদের জন্য গির্জা তৈরী করে দাও। আমরা কূপ খনন করবো এবং তরি-তরকারি ফলাব, আমরা তোমাদের কাছেও আসবো না, এবং তোমাদের পাশ দিয়ে কোথাও যাব না। আর এমন কোন গোত্র ছিল না, যাতে তাদের আত্মীয়-স্বজন না ছিল। পরে তারা ঐরূপ করলো। তখন আল্লাহ্‌ তা’আলা আয়াত নাযিল করেনঃ তারা নিজেরা এমন বৈরাগ্য ঠিক করে নিয়েছিল। আমি তাদেরকে এর বিধান দিইনি। তারা ঐ দরবেশের হক পূর্ণ করেনি। অন্যান্য লোকেরা বলতে লাগলোঃ আমরাও তাদের ন্যায়, যেমন অমুক অমুক লোক করে থাকে, অমূক লোকের ন্যায় জঙ্গলে জঙ্গলে ভ্রমণ করবো, ঐরূপ গৃহ নির্মাণ করবো, যেমন অমূক লোকেরা করেছিল। অথচ তারা শিরকে পতিত ছিল, তারা যাদের অনুকরণ করছিল, তাদের ঈমান সম্বদ্ধেও অবহিত ছিল না। যখন আল্লাহ্‌ তা’আলা নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) -কে প্রেরণ করলেন, তখন তাদের মধ্যে কিছু লোক অবশিষ্ট ছিল। কেউ তো তার ইবাদতখানা হতে নেমে আসলো, ভ্রমণকারী তার ভ্রমণ হতে ফিরে আসলো, কেউ তার গির্জা হতে আসলো এবং তাঁর প্রতি ঈমান আনলো এবং তাকে বিশ্বাস করলো। তখন আল্লাহ্‌র প্রতি ঈমান আনয়ন কর, তা হলে তিনি তোমাদেরকে তাঁর রহমতের দ্বিগুণ দান করবেন, এক তো হযরত ঈসা (আ) -এর উপর ঈমান আনার দরুন এবং তাওরাত-ইঞ্জিলে বিশ্বাস স্থাপনের দরুন। আর দ্বিতীয়ত মুহাম্মদ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর উপর ঈমান আনা এবং তাঁকে সত্যবাদী জানার কারণে এবং তাঁকে সত্যবাদী বলে বিশ্বাস করার দরুন আল্লাহ্‌ তা’আলা এক আলো দান করবেন, যার আলোতে তোমরা চলাফেরা করবে, অর্থাৎ তা হলো কুরআন এবং তাদের নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) -এর অনুগমন অনুসরণ, যেন যে আহ্‌লে কিতাব তোমাদের মত হতে চায়; তারা যেন না বুঝে যে, তারা আল্লাহ্‌র অনুগ্রহ পাবে না।
.
সুনানে আন-নাসায়ী, হাদিস নং ৫৪০০
হাদিসের মান: সহিহ মাওকুফ
Source: ihadis.com

সুরুজ:- (নিশ্চুপ) 

মুহাম্মদ আলী:- বাইবেল তো ৩০০০ এরপর বেশি সংশোধন হয়েছে সেসব তো আর বাদই দিলাম। কুরআনের পরে এসব বাতিল আর এসবের রক্ষার দায়িত্ব আল্লাহ নেন নি। 

[ সুরুজ চুপচাপ চলে গেলো ]

Post a Comment

0 Comments