নাস্তিকতা যখন অন্ধবিশ্বাসে নিমজ্জিত!


মুহাম্মদ আলী, সিরিজ - ১০
বিষয়:- নাস্তিকতা যখন অন্ধবিশ্বাসে নিমজ্জিত! 
🖋Author:- Aminur Rashid
___________________________________________________________________________

মুহাম্মদ আলী একটি পার্কের সিটে বসে রইলো। এমন সময় আসিফ এসে মুহাম্মদ আলীকে বলল,,, 

আসিফ:- কিরে তোর খবর কি? 

মুহাম্মদ আলী:- আলহামদুলিল্লাহ ভালো। তোমার? 

আসিফ:- সব সময় আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ বলিস কেনো? 

মুহাম্মদ আলী:- আলহামদুলিল্লাহ মানে সকল প্রশংসা আল্লাহ তায়ালার। 

আসিফ:- হা হা তাই নাকি?? 

মুহাম্মদ আলী:- হুম অবশ্যই এই যে আল্লাহ আমাদের দিয়েছে অক্সিজেন দিয়েছে পানি তার নিয়ামত গুনে শেষ করার মতন নয়। সুতরাং সকল প্রশংসা আল্লাহ তায়ালার। 

আসিফ:- আল্লাহ বলে কারো অস্তিত্বই নেই। তুই পারলে প্রমাণ দে। 

মুহাম্মদ আলী:- এই জটিল মহাবিশ্বই স্রষ্টা প্রমাণের জন্য যথেষ্ট। আল্লাহ যদি একদম সরাসরিই নিজের অস্তিত্বের প্রমাণ দিতেন। তাহলে তো আর তুমি নাস্তিক থাকতে না মুসলিম হয়ে যেতে। তাহলে কি পরীক্ষা নেওয়া হলো?? এই পৃথিবী হলো সকল মানুষের জন্য পরীক্ষা। 

[১৮:৭] আল কাহাফ


إِنّا جَعَلنا ما عَلَى الأَرضِ زينَةً لَها لِنَبلُوَهُم أَيُّهُم أَحسَنُ عَمَلًا

নিশ্চয় যমীনের উপর যা রয়েছে, তা আমি শোভা করেছি তার জন্য, যাতে তাদেরকে পরীক্ষা করি যে, কর্মে তাদের মধ্যে কে উত্তম।

আসিফ:- ওও তাই? আমি জানতাম তুই এটাই বলবি। কারণ ধার্মিক মানেই অন্ধবিশ্বাসী। আর আমরা নাস্তিকরা হলাম মুক্তচিন্তার মানুষ। আমরা এমন কোন কিছুই বিশ্বাস করি না বা, এমন কোন কিছুই মানি না যা কিনা অপ্রমাণিত। আমরা যতক্ষণ প্রমাণ পাই না ততক্ষণ কোন কিছুই বিশ্বাস করি না। 

মুহাম্মদ আলী:- আল্লাহর প্রমাণ সৃষ্টি দেখলেই বুঝা যায়। আল্লাহ যদি সরাসরি ভাবে নিজেকে হাজির করতেন তাহলে আমরা সকলেই পাক্কা মুসলিম হয় যেতাম তাহলে সেটা আর পরীক্ষা থাকতো না। 

আসিফ:- হা হা হা! 

মুহাম্মদ আলী:- যেমন একটা উদাহরণ দেওয়া যায়। 

ধরুন,, 

একটি শ্রেণীকক্ষে পরীক্ষা চলছে এমন সময় কোন ছাত্রকে যদি প্রশ্নের উত্তরপত্র প্রদর্শন করা হয় তাহলে তো ছাত্র সব উত্তর সঠিক ভাবেই দিবে। তাহলে কি পরীক্ষা হল? 

আসিফ:- না কখনোই না। 

মুহাম্মদ আলী:- ঠিক একই ভাবে, আল্লাহ কখনো সরাসরি আসবেন না সকলের সামনে কারণ এতে সকলেই সঠিক পথ অবলম্বন করবে। তাহলে সেটা আর পরীক্ষা থাকে না। 

আসিফ:- ভালোই ত্যানাবাজী করোস তুই। হা হা হা আল্লাহর সাথে উত্তরপত্রের তুলনা করে হা হা হা। 

মুহাম্মদ আলী:- আমি কোন তুলনা করি না। শুধু উদাহরণস্বরূপ দিয়েছি। উদাহরণ কাকে বলে জানো না? তোমাকে যদি তোমার বাবা "গাঁধা" বলে তাহলে কি তুমি গাঁধা বুঝিয়েছে? নাকি তুমি বোকা তা বুঝিয়েছে? মামুলি বিষয়টাও বুঝতে পারো না দেখছি। 

আসিফ:- হায়রে অন্ধবিশ্বাস আমাদের মতন মুক্তচিন্তার মানুষ হলে কখনোই প্রমাণ ছাড়া কিছুই বিশ্বাস করতি না। 

মুহাম্মদ আলী:- সত্যিই কি তোমারা প্রমাণ ছাড়া কিছুই মানো না? আচ্ছা তাহলে আমি দাবী করব যে পৃথিবী হলো স্থির-নিশ্চল। এবার তুমি প্রমাণ করো পৃথিবী যে গতিশীল। 

আসিফ:- এটা আবার কেমন কথা? পৃথিবী গতিশীল। আর পৃথিবী যে নিশ্চল তার প্রমাণ আছে তোমার কাছে? 

মুহাম্মদ আলী:- হুম অবশ্যই আছে। আমরা এখন পৃথিবীর বুকে রয়েছি। আমরা কি নড়াচড়া করছি? অর্থাৎ পৃথিবী কি নড়াচড়া করছে?? পৃথিবী তো কোন নড়াচড়াই করছে না। 

আসিফ:- কি সব উল্টাপাল্টা কথা বলছো। পৃথিবীর গতি আছে তবে আমরা তা বুঝতে পারি না। 

মুহাম্মদ আলী:- আচ্ছা যদি তাই হয়ে থাকে তাহলে আমায় প্রমাণ দেও পৃথিবী গতিশীল। 

আসিফ:- তুই কি বিজ্ঞান বই পড়েছিস বড় বড় বিজ্ঞানীরা এটাই বলেছেন। 

মুহাম্মদ আলী:- তারা দেখেছে বলেই কি তুমি মেনে নিলে? তাহলে তো কুরআনেও আল্লাহ আছেন বলা হয়েছে তাহলে কুরআন কেনো মানো না? 

আসিফ:- ইয়ে মানে.. 

মুহাম্মদ আলী:- তুমি কি নিজ চোখে কখনো দেখছো পৃথিবী গতিশীল?? আর পৃথিবী যে গতিশীল তার কোন প্রমাণ কি তুমি নিজে পেয়েছো? 

আসিফ:- না। 

মুহাম্মদ আলী:- একই ভাবে আমি প্রমাণ করতে পারবো পৃথিবী সমতল। 

আসিফ:- (নিশ্চুপ) 

মুহাম্মদ আলী:- এবার আমায় বলো এতদিন যাবৎ যে তুমি বিজ্ঞানীদের কথাতেই মেনে নিলে পৃথিবী গতিশীল-পৃথিবী গোলাকার। আমি চাইলে আরো হাজার হাজার বিষয় দেখাতে পারবো যা তুমি ও নাস্তিকরা না দেখে না প্রমাণ পেয়ে শুধু কথা শুনেই মেনে নেন। এসব কি অন্ধবিশ্বাস না? তোমরা যদি স্রষ্টার জন্য সরাসরি অস্তিত্ব চাও তাহলে এসবকে কেনো সরাসরি প্রতক্ষ্য করছো না? তাহলে কি আমি বলব তোমারা অন্ধবিশ্বাসী? 

আসিফ:- ইয়ে মানে!!! 

মুহাম্মদ আলী:- আচ্ছা বিজ্ঞানী নিউটনকে চিনো? 

আসিফ:- হা হা উনাকে চিনে না এমন মানুষ পৃথিবীতে কম আছে। 

মুহাম্মদ আলী:- আচ্ছা নিউটন যাকে সব সময় দেখানো হয় এবং তাকে নিয়ে একটা গল্প আছে গ্রাভিটি বিষয়ে। সেসব যে সত্য আর নিউটন বলে যে একজন বিজ্ঞানী ছিলো তার প্রমাণ কি? 

আসিফ:- প্রমাণ মানে??? নিউটনের ছবি আছে ছবি। তোদের আল্লাহর ছবি আছে? হা হা হা। 

মুহাম্মদ আলী:- ছবিটা যে নিউটনেরই সেটার প্রমাণ আছে তোমার কাছে? তুমি নিজে দেখেছো তাকে? 

আসিফ:- ইয়ে মানে না। 

মুহাম্মদ আলী:- তাহলে নিউটন বলে কোন বিজ্ঞনী ছিলো কিভাবে বুঝলে। 

আসিফ:- তার আবিস্কার তো আছে। আর স্কুল-কলেজ সব জায়গায় তো নিউটনের ছবিটাকেই নিউটনের রিয়েল ছবিই বলে। আমার বাবা মাও বলেছে বড় বড় বিজ্ঞানীরাও বলেছে আর তার আবিস্কারও এখনো আছে। সুতরাং নিউটন ছিলো। 

মুহাম্মদ আলী:- হা হা হা, তোমার বাবা মা আর স্কুল কলেজের কথায় তুমি বিশ্বাস করলে নিউটনের ছবি আসলেই রিয়েল আর নিউটনের আবিস্কারও। তাহলে একই বাবা মা ও হুজুর। ধর্মশিক্ষকরা যখন বলে আল্লাহ আছেন তাহলে কেনো বিশ্বাস করো না? আল্লাহর সৃষ্টি দেখে কেনো আল্লাহকে বিশ্বাস করো না? 

অন্যদিকে অন্ধের মতন না দেখে না প্রতক্ষ্য করে নিউটন বলে এক বিজ্ঞানী ছিলো তাকে বিশ্বাস করছো! অন্ধবিশ্বাস!!! 

আসিফ:- আই মিন.. 

মুহাম্মদ আলী:- আবার তুমি যে তোমার বাবা মার জৈবিক সন্তান বা তোমার বাবা মা Biological Parents তার প্রমাণ কি কখনো নিয়েছো? 

আসিফ:- ডিএনএ টেস্ট তো করা যাবে। 

মুহাম্মদ আলী:- এতোদিন কেনো করো নি? আমি না বললে তো অন্ধবিশ্বাসেই থাকতে। 

আসিফ:- আমার বাবা-মা তো চরিত্রের দিক দিয়ে ভালো। আর প্রমাণ লাগে? 

মুহাম্মদ আলী:- চরিত্রের দিক দিয়ে খারাপ বাবা মাও তো আছে। কয়টা উদাহরণ লাগবে? কতো বাবা সন্তানদের অত্যাচার করে বিক্রি পর্যন্ত করে দেয়। আর বাবা মা যদি চরিত্র দেখেই বুঝা যেতো তাহলে ডিএনএ টেস্ট আবিস্কার করা কি অযথা হয়ে গেলো না? 

আসিফ:- (নিশ্চুপ) 

মুহাম্মদ আলী:- আবার যদি দেখি এই যে ভাইরাস ব্যাকটেরিয়া। এসব কি তুমি সচক্ষে দেখেছো? 

আসিফ:- আমি না দেখলেও, বিজ্ঞানীরা অণুবীক্ষণ যন্ত্র দ্বারা দেখতে পারেন। 

মুহাম্মদ আলী:- আচ্ছা যখন অনুবীক্ষণ যন্ত্র ছিলো না কোন রকম যন্ত্র ছিলো না ব্যাকটেরিয়া ভাইরাস দেখার জন্য। আর বিজ্ঞানীরা তখন যন্ত্র ছাড়া না দেখতে পেলে কি প্রমাণ হয় যে ব্যাকটেরিয়া বা ভাইরাসের অস্তিত্ব নেই? নাকি প্রমাণ হয় বিজ্ঞানের সীমাবদ্ধতা? 

আসিফ:- বিজ্ঞানের সীমাবদ্ধতা! 

মুহাম্মদ আলী:- ঠিক একই ভাবে আল্লাহ নিজেকে প্রদর্শন করেন না। আর বিজ্ঞানীরাও পান না। এর মানে এই নয় যে আল্লাহ নেই বরং এটা বিজ্ঞানের সীমাবদ্ধতা। 

আসিফ:- (নিশ্চুপ) 

মুহাম্মদ আলী:- যখন ভাইরাস সনাক্ত করা যেতো না তখন ভাইরাস সম্পর্কে বিজ্ঞান ছিলো নিরব আজ আল্লাহ সম্পর্কে নিরব। কারণ বিজ্ঞান সব সময়ই সীমাবদ্ধতায় থাকে। আর নাস্তিকরা নিজেদের যতই অন্ধবিশ্বাসী নয় দাবী করে তাহলে কোন ফায়দা নেই কারণ বহু উদাহরণ আছে যা নাস্তিকরা না প্রমাণ পেয়েই মেনে নেয়!!! 

[ মুহাম্মদ আলী পানি খেতে লাগলো ঢক ঢক করে। আবার বলতে লাগলো ]

মুহাম্মদ আলী:- আচ্ছা, এই যে ফসিল গুলি আমরা দেখি সেসব যে সত্যিই সেই সময়ের ফসিল এবং প্রাইমেট-এপ রাই যে আমাদের পূর্বপুরুষ তার প্রমাণ কি? 

আসিফ:- ফসিলের বয়স জানা বিজ্ঞানীদের বাম হাতের খেলা। খুব সহজেই ফসিল কত বছর পুরনো তা বুঝা যায়। 

মুহাম্মদ আলী:- আচ্ছা তারা যতটুকু পুরনো দাবী করে ততটুকুই যে পুরোনো তার প্রমাণ কি? ফসিলটাও যে সত্য তার প্রমাণ কি? 

আসিফ:- বিজ্ঞানীরা বলেছে নানান বিজ্ঞান জার্নাল বলেছে। 

মুহাম্মদ আলী:- তারা বলেছে বলেই কি অন্ধের মতন বিশ্বাস করবে? তুমি নিজে ফসিলের বয়স নির্ণয় না করে তাদের কথাই কেনো চোখ বুঝে মেনে নিবে? 

আসিফ:- আমার করা লাগবে না। বিজ্ঞানীরা করেছেন সেটাই যথেষ্ট। 

মুহাম্মদ আলী:- তাই নাকি? বিজ্ঞানীরা বলেছে বলে যদি অন্ধের মতন নিজে নির্ণয় না করেই বিশ্বাস করতে পারো। তাহলে আমাদের নবী মুহাম্মদ (সাঃ) তার হাদিসে আল্লাহর কথা বলছেন সেটা কেনো বিশ্বাস করবে না? এতো পাল্টিবাজী কেনো? 

আসিফ:- ইয়ে মানে আমি.. 

মুহাম্মদ আলী:- আর প্রাইমেট-এপ সম্পর্কে বিজ্ঞানীরা যা বলে তা ঠিকই মানতে পারো নিজে কি কখনো নির্ণয় করে দেখেছো?? না না না। কিন্তু আদম আর হাওয়া (আঃ) আমাদের পূর্বপুরুষ সেটা মানার জন্য নিজের নির্ণয় লাগবে তাহলে মানতে পারবে না!? ডাবল স্টান্ডার্ড হয়ে গেলো না? 

তাহলে তোমারা নাস্তিকরা সব থেকে অন্ধবিশ্বাসী! নাস্তিকতা তো অন্ধবিশ্বাসেই নিমজ্জিত! 

আসিফ:- (নিশ্চুপ) 

মুহাম্মদ আলী:- আরো উদাহরণ আছে যা দিয়ে প্রমাণ করতে পারবো সকল মানুষই অনেক কিছুই অন্ধবিশ্বাস করে। শুধু ধার্মিকরাই নয় বরং নাস্তিকরা! নাস্তিকরা তো আরো অতিরিক্ত অন্ধবিশ্বাসী। লাগবে আরো প্রমাণ? আর তোমরাই দিনশেষে নিজেদের অন্ধবিশ্বাসী নও দাবী করো। আর ধার্মিকদের বলো অন্ধবিশ্বাসী। 

আর শুনো ভাই, আল্লাহ নিজেই বলেছেন আমাদের সামান্য জ্ঞান দেওয়া হয়েছে। তাই সব কিছুর প্রমাণ পাওয়ার মতন জ্ঞানী আমরা নই। কিয়ামতের দিন আল্লাহকে দর্শন করা যাবে। 

আসিফ:- (নিশ্চুপ) 

মুহাম্মদ আলী:- আচ্ছা, কম্পিউটারের জনক কে? 

আসিফ:- মনে পড়ছে না! 

মুহাম্মদ আলী:- ঠান্ডা মাথায় মনে কর। 

[ মুহাম্মদ আলী আরো এক গ্লাস পানি ঢক ঢক করে পান করলো। ]

আসিফ:- মনে পড়েছে! কম্পিউটারের জনক হলেন চার্লস ব্যাবেজ। 

মুহাম্মদ আলী:- আচ্ছা কম্পিউটারের জনক যে চার্লস ব্যাবেজ তার প্রমাণ কি? 

আসিফ:- পাঠ্যপুস্তক সহ সব জায়গায় এমন কি বিজ্ঞানীরাও বলেছে কম্পিউটারের জনক চার্লস ব্যাবেজ। 

মুহাম্মদ আলী:- পাঠ্যপুস্তক আর বিজ্ঞানীরা বললেই কি তা সত্য হয়ে গেলো? অন্ধবিশ্বাস অন্ধবিশ্বাস অন্ধবিশ্বাস! 

আর ঠিক একই ভাবে কুরআন আর মুসলিমরা আল্লাহর কথা বললে সেটা মনতে পারো না। 

আসিফ:- ইয়ে মানে, ধর্ম নিয়ে তো অনেক মতভেদ আছে কোনটা সঠিক কোনটা ভুল। এই কারণেই প্রমাণ লাগবে। অন্যদিকে কম্পিউটারের জনক যে চার্লস ব্যাবেজ সেটা নিয়ে মতভেদ নেই। তাই সেটা সংশয় সৃষ্টি করে না আর প্রমাণ লাগে না নির্ণয় করাও লাগে না। 

মুহাম্মদ আলী:- তাই নাকি? ধর্ম নিয়ে মতভেদ তো তুমি যাচাই করেই দেখতে পারো। আর একটা মিথ্যা বললে তুমি। মতভেদের জন্যই যদি প্রমাণ প্রয়োজন হয় তাহলে ডারউনের ইভল্যুশন নিয়েও তো বিজ্ঞান জগতে মতভেদ আছে তাহলে কেনো ফসিল নিজে যাচাই করো না??? অন্ধবিশ্বাসী!?? 

আসিফ:- ইয়ে মানে ইয়ে মানে ইয়ে মানে আমি যাচ্ছি। 

মুহাম্মদ আলী:- কোথায়? 

আসিফ:- প্রকৃতির ডাকে!

মুহাম্মাদ আলী:- হা হা হা। 

[ আসিফ এক দৌড়। মুহাম্মদ আলী আসিফকে লক্ষ্য করে বলল ]

মুহাম্মদ আলী:- আগামীকাল এসে প্রকৃতি কিভাবে মানুষকে ডাকে তার প্রমাণ দিয়ে যাবে! কিন্তু প্রকৃতির কি মুখ আছে যে সে ডাকবে? হা হা হা প্রমাণ লাগবে প্রমাণ !!! 

অন্ধবিশ্বাসী!!!! 

Post a Comment

0 Comments