আদম (আঃ) কি নাস্তিকদের পক্ষে কথা বলেছেন??? (নাঊজুবিল্লাহ)


মুহাম্মদ আলী, সিরিজ - ১১
বিষয়:- আদম (আঃ) কি নাস্তিকদের পক্ষে কথা বলেছেন??? (নাঊজুবিল্লাহ) 
___________________________________

মিনার, আরিফ, সুরুজ এবং মুহাম্মদ আলী একই ক্লাসে। প্রথম যে স্যার আসলেন Maths পড়াতে তিনি নতুন শিক্ষক। তবে সুরুজ সেই শিক্ষককে চিনে। তার নাম অর্ক। 

আর্ক স্যার আসলো। এবং সকলে বলে উঠলো আসসালামু আলাইকুম। অর্ক স্যার বললেন,, 

অর্ক:- আমি তোমাদের নতুন শিক্ষক। আগামীকাল একটা অনুষ্ঠান হবে সবাই আসবে কিন্তু। 

[ সকলে বললো ইনশাআল্লাহ আসবো ]

অর্ক:- কারা কারা বলেছো ইনশাআল্লাহ? 

[ মুহাম্মদ আলী সর্বপ্রথম দাঁড়িয়ে বলল ]

মুহাম্মদ আলী:- আমি বলেছি। সাথে আমার বন্ধু মিনার, আরিফ ও বলেছে। 

[ অর্ক স্যার চোখ বাঁকিয়ে মুহাম্মদ আলীর দিকে চেয়ে বলতে লাগলো ]

অর্ক:- আমার ক্লাসে কোন ভিত্তিহীন কথা বলবে না। 

[ সুরুজ বাদে সকলেই অর্ক স্যারের দিকে হা করে রইলো। এমন স্যার তারা জীবনেও দেখে নি ]

মুহাম্মদ আলী:- স্যার, ইনশাআল্লাহ ভিত্তিহীন কিভাবে। এমন কথা কোন মুসলিমের কথা হতে পারে না। 

অর্ক:- আমি মুসলিম নই। আমি মানুষ আমার ধর্ম মানব ধর্ম। আমি একজন কট্টর নাস্তিক। 

[ সুরুজ ধম করে দাঁড়িয়ে বলতে লাগলো ]

সুরুজ:- স্যার, আমিও আপনার মতন মুক্তচিন্তা করি।

অর্ক:- গুড বয় সুরুজ। আমি চাই সকলেই যেনো মুক্তচিন্তায় বেরে উঠুক। 

মুহাম্মদ আলী:- স্যার, কিছু মনে না করলে একটু বলবেন আপনি কেনো নাস্তিক হলেন? 

অর্ক:- আমি নিজে নাস্তিক হই নি তোমাদের আল্লাহ আমার তাকদিরে লিখে রেখেছে বলেই আমি নাস্তিক। যেমনটা তোমাদের প্রথম নবী আদম (আঃ) তার গুনাহ কে ঢাকা দেওয়ার জন্য তাকদিরের দোষ দিয়ে বিজয়ী হয়েছে। ঠিক একই ভাবে যদি সত্যিই কোন ঈশ্বর থাকে আমিও আদমের মতো তাকদিরের দোহাই দিবো। 

[ স্যারের কথা শুনে পুরো ক্লাস নিশ্চুপ হয়ে গেলো। যেনো একটা মাছিও নেই ক্লাসে ]

মুহাম্মদ আলী:- তাই নাকি স্যার? 

অর্ক:- অবশ্যই। কেনো রেফারেন্স লাগবে? 

حَدَّثَنَا عَبْدُ الْعَزِيزِ بْنُ عَبْدِ اللَّهِ، حَدَّثَنَا إِبْرَاهِيمُ بْنُ سَعْدٍ، عَنِ ابْنِ شِهَابٍ، عَنْ حُمَيْدِ بْنِ عَبْدِ الرَّحْمَنِ، أَنَّ أَبَا هُرَيْرَةَ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم ‏"‏ احْتَجَّ آدَمُ وَمُوسَى فَقَالَ لَهُ مُوسَى أَنْتَ آدَمُ الَّذِي أَخْرَجَتْكَ خَطِيئَتُكَ مِنَ الْجَنَّةِ‏.‏ فَقَالَ لَهُ آدَمُ أَنْتَ مُوسَى الَّذِي اصْطَفَاكَ اللَّهُ بِرِسَالاَتِهِ وَبِكَلاَمِهِ، ثُمَّ تَلُومُنِي عَلَى أَمْرٍ قُدِّرَ عَلَىَّ قَبْلَ أَنْ أُخْلَقَ ‏"‏‏.‏ فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم ‏"‏ فَحَجَّ آدَمُ مُوسَى ‏"‏ مَرَّتَيْنِ‏.‏

আবূ হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ:
তিনি বলেন, আল্লাহর রসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন, আদম (‘আঃ) ও মূসা (‘আঃ) তর্ক-বিতর্ক করছিলেন। তখন মূসা (‘আঃ) তাঁকে বলছিলেন, আপনি সেই আদম যে আপনার ভুল আপনাকে বেহেশত হতে বের করে দিয়েছিল। আদম (‘আঃ) তাঁকে বললেন, আপনি কি সেই মূসা যে, আপনাকে আল্লাহ্‌ তাঁর রিসালাত দান এবং বাক্যালাপ দ্বারা সম্মানিত করেছিলেন। অতঃপরও আপনি আমাকে এমন বিষয়ে দোষী করছেন, যা আমার সৃষ্টির আগেই আমার জন্য নির্ধারিত হয়ে গিয়েছিল। আল্লাহর রসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) দু’বার বলেছেন, এ বিতর্কে আদম (‘আঃ) মূসা (‘আঃ)–এর ওপর বিজয়ী হন। [১]

দেখলে মুহাম্মদ আলী??? তোমাদের নবী আদম কি বলেছে? আদম বলেছে "আপনি আমাকে এমন বিষয়ে দোষী করছেন, যা আমার সৃষ্টির আগেই আমার জন্য নির্ধারিত হয়ে গিয়েছিল।"

তাহলে তো শয়তান ইবলিশও কিয়ামতের সময় আদমের মতন বলতে পারবে যে শয়তানের কোন দোষ নেই। আল্লাহ আগেই লিখে রেখেছেন। আমিও তো এমন যুক্তি দিতে পারবো। 

[ মুহাম্মদ আলী তার ব্যাগের থেকে বোতল পানি বের করে ঢক ঢক করে বোতলের অর্ধেকটা শেষ করে ফেললো। সকলের বুঝতে বাকি রইলো না যে মুহাম্মদ আলী এক বিরাট লেকচার শুরু করবে ]

মুহাম্মদ আলী:- আদম (আ:) ঠিকই বলেছেন। কিন্তু আপনি বুঝতে পারছেন না। 

অর্ক:- তাই নাকি? কি বুঝতে পারছি না চান্দু? এই হাদিসকে আবার জাল বানাবে? আগেই বলে রাখি এই হাদিস সনদে সহীহ। এবং সহীহ বুখারীর হাদিস। আর বুখারী হাদিসে জাল হাদিস নেই। 

মুহাম্মদ আলী:- হাদিটির সনদ সহীহ দেওয়া আছে কারণ হচ্ছে আদম (আ:) ও মূসা (আ:) আসলেই তাদের মধ্যে তর্ক হয়েছে তবে উপরে যেভাবে হাদিসটি উল্লেখ সেভাবে নয়। হাদিসটি বুঝতে আমাদের সমস্যা হয়েছে। 

অর্ক:- কি সমস্যা? 

মুহাম্মদ আলী:- এই হাদিসটিতে কিছু সমস্যা রয়েছে। [২]

১) হাদিসটিতে মূসা (আ:) নবী আদম (আ:) কে কখনোই এমন বিষয়ে দোষ দিবেন না যে বিষয়ে তিনি তওবা করেছেন এবং তা কবুল করা হয়েছে। 

২) মূসা (আ:) ও অনেক সময় ভুল কাজ করে আল্লাহর কাছে তওবা করেছে। তাহলে আদম (আ:) কে দোষারোপ করার প্রশ্নই আসে না। 

৩) আদম (আ:) যদি পূর্ব লিখিত তাকদির দ্বারা অপরাধের দোষারোপের জবাব দিয়ে থাকে তাহলে তো সকল গুনাহগার মানুষ এমন ভাবে তাকদিরের দোহাই দিবে।

◾সুতরাং, সঠিক কথা হলো এ হাদিসটি বহুপাঠে বর্ণিত হয়েছে। তার কোন কোনটি বর্ণিত হয়েছে অর্থগত রূপে, কিন্তু তা সন্দেহ মুক্ত নয়। বোখারী, মুসলিমসহ অন্যান্য কিতাবের বেশির ভাগ বক্তব্যের সারকথা হলো,, 
"মূসা (আ:) যখন আদম (আ:) কে বলল যে আদম (আ:) এর জন্য জান্নাত থেকে বের করার জন্যই সকলে বের হয়েছে তাই এটি আদম (আ:) এর দোষ। তখন আদম (আ:) বলেছেন, আপনাদের আমি বের করি নি বরং সে সত্ত্বা যিনি আমার ফল খাওয়ার সাথে বহিস্কার সংশ্লিষ্ট করে রেখেছিলেন আমার সৃষ্টির পূর্বেই। বড়জোর বলা যায় আমি ফল খেয়ে ফেলেছিলাম যে নিষেধ করা হয়েছিলো। কিন্তু বহিস্কার হওয়া আমার নয় আল্লাহরই পূর্ব নির্ধারিত। অতএব আমি আপনাদের জান্নাত থেকে বহিস্কার করি নি।" [৩]

অর্ক:- আমি জানতাম তুমি এসব বলবে। হাদিসে সমস্যা আছে সমস্যা আছে তাই বলবে। বলবে হাদিস জাল হা হা। 

মুহাম্মদ আলী:- হাদিসটিতে সমস্যাটা কিন্তু তাকদীরের জন্য নয়। বরং মূসা (আ:) আদম (আ:) কে এমন কোন বিষয়ে দোষ দিতে পারেন না যার জন্য আদম (আ:) তওবা করেছেন। কিন্তু আপনার অভিযোগের জবাব হাদিসের মেনে নিলেও দিতে পারবো। 

অর্ক:- কিভাবে? 

মুহাম্মদ আলী:- হাদিসে আদম (আ:) বলেছেন তার পূর্বেই নির্ধারণ করা হয়েছে। যে সে পৃথিবীকে আসবে প্রতিনিধি হিসেবে। আর এটি আল্লাহর নির্ধারণ। কিন্তু আদম (আ:) "ফল" খাবে তা তার নিজ ইচ্ছাশক্তি দিয়েই খেয়েছে। আল্লাহ তাকে বাধ্য করে নি। তবে পৃথিবীতে আল্লাহ নিজ থেকেই পাঠিয়েছেন। পৃথিবীতে পাঠাবেন সেটা আল্লাহর পরিকল্পনা ছিলো। সুতরাং, পৃথিবীতে পাঠানো হয়েছে আদমের দোষে তা ভুল। আর এ কারণেই আদম (আ:) বিজয়ী হয়েছেন। 

অর্ক:- ইয়ে মনে.. 

মুহাম্মদ আলী:- তাহলে আপনি নিজেই দেখুন এই হাদিস থেকে প্রমাণ হয় আদম (আ:) যে ফল খেয়েছে তা তার নিজ ইচ্ছাশক্তির কারণে এই কারণে আদম (আ:) নিজের দোষ মেনে নিয়ে তওবা করেছে। যদি আদম (আ:) এর নিজ ইচ্ছাশক্তি না থাকতো তাহলে ফল খাওয়া নিয়ে তাকদিরের দোহাই দিতো। কিন্তু আদম (আ:) দিয়েছেন? 

অর্ক:- ইয়ে মানে, না। 

মুহাম্মদ আলী:- কিন্তু তাকদিরের দোহাই দিয়েছে এই বলে যে আদম (আ:) যে পৃথিবীতে আসবেন সেটা আল্লাহ আগে থেকেই পরিকল্পনা করে রেখেছেন। আর পৃথিবীতে আসা নিয়ে আদমের কোন ইচ্ছাশক্তি নেই। 

অর্ক:- ওও। 

মুহাম্মদ আলী:- আর এইজন্যই মূসা (আ:) আর আদম (আ:) এর তর্কাতর্কিতে আদম (আ:) বিজয়ী হয়েছেন। কারণ মূসা (আ:) আদমকে বলেছে আদমের জন্যই পৃথিবীতে এসেছে। আসলে তো আল্লাহ আগে থেকেই পরিকল্পনা করে রেখেছেন আদমকে পৃথিবীতে পাঠাবেন। কিন্তু ফল খাওয়া ছিলো আদমের নিজ ইচ্ছাশক্তির কর্ম। আর পৃথিবীতে পাঠানো হয়েছে আল্লাহর নিজ পরিকল্পনার কারণে। 

এই কারণেই আদমকে সর্বপ্রথম যখন সৃষ্টি করা হয় তখনো বলা হয়েছে "পৃথিবীর প্রতিনিধি বা খলীফা তৈরি করতে যাচ্ছি"

وَإِذ قالَ رَبُّكَ لِلمَلائِكَةِ إِنّي جاعِلٌ فِي الأَرضِ خَليفَةً قالوا أَتَجعَلُ فيها مَن يُفسِدُ فيها وَيَسفِكُ الدِّماءَ وَنَحنُ نُسَبِّحُ بِحَمدِكَ وَنُقَدِّسُ لَكَ قالَ إِنّي أَعلَمُ ما لا تَعلَمونَ

আর স্মরণ কর, যখন তোমার রব ফেরেশতাদেরকে বললেন, ‘নিশ্চয় আমি যমীনে একজন খলীফা সৃষ্টি করছি’, তারা বলল, ‘আপনি কি সেখানে এমন কাউকে সৃষ্টি করবেন, যে তাতে ফাসাদ করবে এবং রক্ত প্রবাহিত করবে? আর আমরা তো আপনার প্রশংসায় তাসবীহ পাঠ করছি এবং আপনার পবিত্রতা ঘোষণা করছি। তিনি বললেন, নিশ্চয় আমি জানি যা তোমরা জান না।[৪]


অর্ক:- তুমি দেখি অনেক ত্যানা পেঁচাতে পারো। 

মুহাম্মদ আলী:- আমি কোন কিছু পেঁচাই নি। স্যার, আপনাকে একটা উদাহরণ দেই। 

ধরুন, 
আপনি একজন বিজ্ঞানী। আপনি একটি রোবট তৈরি করলেন। এবং আপনি রোবটকে তৈরি করেছেন নেপচুন গ্রহে পাঠানোর জন্য। 

অর্ক:- হু তো? 

মুহাম্মদ আলী:- একদিন আপনি রোবটটি সম্পুর্ন তৈরি করে ফেললেন। আপনি কিছুদিন রোবটটাকে আপনার কাছে রাখলেন। আপনি রোবটাকে নিজ ইচ্ছাশক্তি দিয়ে তৈরি করেছেন। রোবটটা যা ইচ্ছা করে তাই করে। 

অর্ক:- হু। 

মুহাম্মদ আলী:- একদিন দেখলেন আপনার রোবট আপনার মোবাইল ফোন ভেঙ্গে ফেলেছে। রোবটটা আপনার কাছে ক্ষমা চাইলো। আপনি ক্ষমা করে দিলেন এবং রোবটকে আপনি যেখানে পাঠাতে চেয়েছিলেন অর্থাৎ নেপচুনে, সেখানে পাঠিয়ে দিলেন। 

[ মুহাম্মদ আলী বোতলের আরো অর্ধেক পানি ঢক ঢক করে খেয়ে নিলো ]

মুহাম্মদ আলী:- এভাবে আপনি অনেক রোবট তৈরি করে নেপচুনে পাঠালেন। হঠাৎ একদিন একটি রোবট আপনার তৈরি করা প্রথম রোবটের সাথে তর্ক শুরু করলো। সেই রোবটটা প্রথম রোটটাকে বলল,, 

রোবট:- তুমি সেই রোবট? যে মোবাইল ভেঙ্গেছো বলে নেপচুনে পাঠিয়ে দিয়েছে? 

প্রথম রোবট:- তুমি কি আমায় এমন বিষয় নিয়ে কথা বলছো যা আমার সৃষ্টির পূর্বে পরিকল্পনা করা হয়েছে নির্ধারিত করা হয়েছে যে আমাকে নেপচুনে পাঠানো হবে। 

আর এই তর্কে বিজয়ী হলো প্রথম রোবট।

বুঝতে পেরেছেন? 
অর্থাৎ নেপচুনে আসাটা ছিলো পূর্ব থেকে নির্ধারিত। কিন্তু মোবাইল ভাঙাটা ছিলো রোবটের নিজ ইচ্ছাশক্তির ভুল কর্ম। 

ঠিক একই ভাবে, আদম (আ:) কে পৃথিবীতে পাঠানো হবে তা আল্লাহ আগে থেকে পরিকল্পনা করে রেখেছেন। এমন কি পৃথিবীর জন্যই আদমকে তৈরি করেছেন। কিন্তু ফল খেয়ে যে অপরাধ আদম করেছে তা তার নিজ ইচ্ছাশক্তির কারণে। এবং সে তওবাও করেছে। 

অর্ক:- (নিশ্চুপ) 

মুহাম্মদ আলী:- স্যার শেষে মাত্র একটা কথা বলি। আপনিও আদমের মতন দোহাই দিতে পারবেন তাকদিরে যে আপনাকে পৃথিবীতে পাঠানো হয়েছে আল্লাহর নির্ধারণের জন্য আপনার কোন হাত নেই। তবে আপনি কখনোই দোহাই দিতে পারবেন না আপনার অপরাধ আল্লাহ আগে থেকেই নির্ধারণ করেছেন বলেই আপনি করেছেন। বরং আল্লাহ জানতেন আপনি কি করবেন তাই তিনি তাকদিরে লিপিবদ্ধ করেছেন। আর আদম (আ:) ও নিজের অপরাধ স্বীকার এবং তওবা করেছে। তাকদিরের দোহাই দেন নি। 

[ অর্ক স্যার চলে গেলেন। যাওয়ার আগে বললেন "আগামীকাল সকলে আসবে"। ক্লাসের সকলেই বলল " ইনশাআল্লাহ "। অর্ক স্যার আর কিছুই বলল না। ]

তথ্যসূত্র
[১] সহিহ বুখারী, হাদিস নং ৩৪০৯
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
Source: ihadis.com
[২] আল বিদায়া ওয়ান নিহায়া (ইসলামিক ফাউন্ডেশন) প্রথম খন্ড পৃষ্ঠা:- ২০৪ এবং কাসাসুল আম্বিয়া (বাংলা) পৃষ্ঠা:- ৬১-৬২
[৩] কাসাসুল আম্বিয়া (বাংলা) পৃষ্ঠা:- ৬১ এবং আল বিদায়া ওয়ান নিহায়া (ইসলামিক ফাউন্ডেশন) প্রথম খন্ড পৃষ্ঠা:- ২০৩-২০৪
[৪] সূরাঃ আল বাকারা, আয়াতঃ ৩০

Post a Comment

0 Comments