দেনমোহরের বিনিময়ে লজ্জাস্থান ক্রয়? কুরুচিপূর্ণ মিথ্যাচারের জবাব!


🖋Author:- Aminur Rashid
____________________________________________________________________________



ইসলামের উপর বঙ্গীয় নাস্তিকদের আরেকটি নতুন অভিযোগ হলো দেনমোহর দিয়ে নাকি ইসলামে নারীর লজ্জাস্থান ক্রয় করা হয়। (নাঊজুবিল্লাহ)
আসুন ওদের দেওয়া হাদিস দেখে নেই,,,,

عَلِيُّ بْنُ عَبْدِ اللهِ حَدَّثَنَا سُفْيَانُ قَالَ عَمْرٌو سَمِعْتُ سَعِيدَ بْنَ جُبَيْرٍ قَالَ سَأَلْتُ ابْنَ عُمَرَ عَنْ حَدِيثِ الْمُتَلاَعِنَيْنِ فَقَالَ قَالَ النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم لِلْمُتَلاَعِنَيْنِ حِسَابُكُمَا عَلَى اللهِ أَحَدُكُمَا كَاذِبٌ لاَ سَبِيلَ لَكَ عَلَيْهَا قَالَ مَالِي قَالَ لاَ مَالَ لَكَ إِنْ كُنْتَ صَدَقْتَ عَلَيْهَا فَهُوَ بِمَا اسْتَحْلَلْتَ مِنْ فَرْجِهَا وَإِنْ كُنْتَ كَذَبْتَ عَلَيْهَا فَذَاكَ أَبْعَدُ لَكَ قَالَ سُفْيَانُ حَفِظْتُه“ مِنْ عَمْرٍو وَقَالَ أَيُّوبُ سَمِعْتُ سَعِيدَ بْنَ جُبَيْرٍ قَالَ قُلْتُ لِابْنِ عُمَرَ رَجُلٌ لاَعَنَ امْرَأَتَه“ فَقَالَ بِإِصْبَعَيْهِ وَفَرَّقَ سُفْيَانُ بَيْنَ إِصْبَعَيْهِ السَّبَّابَةِ وَالْوُسْطٰى فَرَّقَ النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم بَيْنَ أَخَوَيْ بَنِي الْعَجْلاَنِ وَقَالَ اللهُ يَعْلَمُ إِنَّ أَحَدَكُمَا كَاذِبٌ فَهَلْ مِنْكُمَا تَائِبٌ ثَلاَثَ مَرَّاتٍ قَالَ سُفْيَانُ حَفِظْتُه“ مِنْ عَمْرٍو وَأَيُّوبَ كَمَا أَخْبَرْتُكَ.
সা'ঈদ ইবনু যুবায়র (রহঃ) থেকে বর্ণিতঃ:
তিনি বলেন, আমি লি'আনকারীদ্বয় সম্পর্কে ইবনু 'উমারকে জিজ্ঞেস করলাম, তিনি বললেনঃ নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) লি'আনকারীদ্বয়কে লক্ষ্য করে বলেছিলেনঃ তোমাদের হিসাব নেয়ার দায়িত্ব আল্লাহ্‌রই। তোমাদের একজন অবশ্যই মিথ্যাচারী। স্ত্রীর উপর তোমার কোন অধিকার নেই। লোকটি বললঃ তবে আমার মালের কী হবে? তিনি বললেনঃ তুমি কোন মাল পাবে না। যদি তুমি সত্যবাদী হও তাহলে এর বদলে তুমি তার লজ্জাস্থানকে হালাল করে নিয়েছিলে। আর যদি তার উপর মিথ্যারোপ করে থাক, তবে তা তো বহুদূরের ব্যাপার। সুফ্‌ইয়ান বলেনঃ আমি এ হাদীস 'আম্‌র (রাঃ)- এর নিকট হতে মুখস্থ করেছি। আইয়ুব বলেন, সা'ঈদ ইবনু যুবায়র-এর কাছে শুনেছি, তিনি বলেন, আমি ইবনু 'উমার (রাঃ)- কে জিজ্ঞেস করলামঃ এক ব্যক্তি তার স্ত্রীর সঙ্গে লি'আন করল (এখন তাদের বিধান কী?) তিনি তাঁর দু আঙ্গুল ইশারা করে বললেন, সুফ্‌ইয়ান তার তর্জনী ও মধ্যমা আঙ্গুল ফাঁক করে বললেন নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বনূ 'আজলানের এক দম্পত্তির বৈবাহিক সম্পর্ক এভাবে ছিন্ন করে দেন এবং বলেনঃ আল্লাহ তা'আলা জানেন যে, তোমাদের একজন অবশ্যই মিথ্যাচারী। সুতরাং কেউ তাওবাহ করতে প্রস্তুত আছ কি? এভাবে তিনি তিনবার বললেন। সুফ্‌ইয়ান বলেনঃ আমি তোমাকে যেভাবে হাদীসটি শুনাচ্ছি এভাবেই আমি 'আমর ও আইয়ুব  (রাঃ) থেকে মুখস্থ করেছি।(আধুনিক প্রকাশনী- ৪৯২১, ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৪৮১৬)
[ সহিহ বুখারী, হাদিস নং ৫৩১২
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
Source: ihadis.com ]

قُتَيْبَةُ بْنُ سَعِيدٍ حَدَّثَنَا سُفْيَانُ عَنْ عَمْرٍو عَنْ سَعِيدِ بْنِ جُبَيْرٍ عَنْ ابْنِ عُمَرَ أَنَّ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم قَالَ لِلْمُتَلاَعِنَيْنِ حِسَابُكُمَا عَلَى اللهِ أَحَدُكُمَا كَاذِبٌ لاَ سَبِيلَ لَكَ عَلَيْهَا قَالَ يَا رَسُوْلَ اللهِ مَالِي قَالَ لاَ مَالَ لَكَ إِنْ كُنْتَ صَدَقْتَ عَلَيْهَا فَهُوَ بِمَا اسْتَحْلَلْتَ مِنْ فَرْجِهَا وَإِنْ كُنْتَ كَذَبْتَ عَلَيْهَا فَذَاكَ أَبْعَدُ وَأَبْعَدُ لَكَ مِنْهَا.
ইবনু ‘উমার (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ:
আছে যে, নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) লি’আনকারী স্বামী-স্ত্রীকে বলেছিলেন, আল্লাহই তোমাদের হিসাব নিবেন। তোমাদের একজন মিথ্যাবাদী। তার (মহিলার) উপর তোমার কোন অধিকার নেই। সে বললঃ হে আল্লাহ্‌র রসূল! আমার মাল? তিনি বললেনঃ তোমার জন্যে কোন মাল নেই। তুমি যদি সত্যি কথা বলে থাক, তাহলে এ মাল তার লজ্জাস্থানকে হালাল করার বিনিময়ে হবে। আর যদি মিথ্যা বলে থাক, তবে এটা তুমি মোটেই চাইতে পার না, তুমি তো তার থেকে অনেক দূরে।[৫৩১১; মুসলিম ১৯/হাঃ ১৪৯৩, আহমাদ ৪৫৮৭] আধুনিক প্রকাশনী- ৪৯৫০, ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৪৮৪৬)
[ সহিহ বুখারী, হাদিস নং ৫৩৫০
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
Source:  ihadis.com ]

◾হাদিসগুলিতে কোথাও বলা হয় নি যে "দেনমোহর দিয়ে লজ্জাস্থান ক্রয়" করা হয়েছে। হাদিসে তো ক্রয় শব্দটাই নেই।
উপরের হাদিস হচ্ছে লি'আন বিষয়ক। স্বামী তার স্ত্রীর উপর যেনা-ব্যাভিচারের অভিযোগ আনার কারণে এবং স্ত্রী তা অস্বীকার করার কারণে তারা দুইজন যখন বিবাহবিচ্ছেদ হয় গেলো। তখন স্বামী যদি তার বিয়ের দেনমোহর দেওয়ার দাবী করে অর্থাৎ স্ত্রীর কাছ থেকে দেনমোহর নিতে চায় তাহলে নিতে পারবে না। এটাই হাদিসের উদ্দেশ্যে।

◾যদি বিবাহবিচ্ছেদ হয় তাহলে স্বামী কখনোই স্ত্রীর কাছ থেকে দেনমোহর নিতে পারবে না।
তখন যদি স্বামী বলে কেনো দেওয়া যাবে না। তখন নবী মুহাম্মদ (সাঃ) বলেছেন কারণটা হলো বিয়ের পর থেকে সে ছিলো তোমার স্ত্রী। আর যখন তোমার স্ত্রী ছিলো তখন তোমার স্ত্রীর লজ্জাস্থানও হালাল ছিলো।

◾এটা একদম সহজ বিষয়। বিবাহ করার পরে লজ্জাস্থান হালাল হয়। কিন্তু বিবাহ ছাড়া অন্য কোন মহিলার লজ্জাস্থান হালাল  নয় বরং হারাম।
নাস্তিকদের মতন যাকে তাকে ভোগ করা হারাম। স্ত্রী লজ্জাস্থান হালাল। নাস্তিকদের মতন বহু নারী সহবাস হারাম।

🔳 সুতরাং,,,
উপরের হাদিসে কোথাও বলা হয় নি দেনমোহর দিয়ে নারীর লজ্জাস্থান ক্রয় করার কথা। বরং বলা হয়েছে যখন স্বামী স্ত্রীর বিবাহবিচ্ছেদ হয়ে যায় তখন স্ত্রীর কাছ থেকে স্বামী কোন দেনমোহর দাবী করতে পারবে না। দেখুন ইসলাম নারীর অধিকার দিয়েছে। নবী মুহাম্মদ (সাঃ) বলেন নে নারীকে যে দেনমোহর ফিরত দেও বরং বলেছেন যেহেতু এতদিন যাবৎ স্ত্রীর সাথে জীবনযাপন করেছে স্ত্রীর সাথে দৈহিক মিলন করেছে তাহলে কোন হিসেবে স্বামী দেনমোহর দাবী করবে??? যেখানে বিবাহ করার পর থেকে স্ত্রীর সাথে জীবনযাপন করেছে স্ত্রীর সাথে দৈহিক মিলন করেছে।
তাহলে স্বামী কোন ভাবেই স্ত্রীর কাছ থেকে দেনমোহর দাবী করতে পারবে না।

হাদিসে বলা হয়েছে,,,

"তাহলে এ মাল (দেনমোহর) তার লজ্জাস্থানকে হালাল করার বিনিময়ে হবে"
স্ত্রীর সাথে জীবনযাপন। স্ত্রীর সাথে দৈহিক মিলন করেছে কারণ নারীকে বিবাহ করলে তার লজ্জাস্থান পুরুষের জন্য হালাল। কোন মূখে আবার বিবাহবিচ্ছেদ পরে দেনমোহর দাবী করবে? তাই এসবের বিনিময়ে স্ত্রীর দেনমোহর স্ত্রীর। স্বামী নিতে পারবে না।

নিচের ফটো দেখুন,, সহীহ বুখারী, (হামদিয়া লাইব্রেরি লিমিটেড) - শামসুল হক ফরিদপুরী (রহঃ) ৬ষ্ঠ খন্ড পৃষ্ঠা:- ১৮৪/ হাদিস নং:- ২০৮৮



তাহলে বুঝা গেলো স্ত্রীকে এতদিন ভোগ করে বিবাহবিচ্ছেদের পরে স্বামী কখনোই স্ত্রীর কাছ থেকে দেনমোহর দাবী করতে পারবে না।

এটা কি নারীর অধিকার দেয় নি???

উপরের আলোচনা থেকে  আমরা যে সিদ্ধান্তে আসতে পারি।

১) হাদিসে কোথাও বলা হয় নি দেনমোহরের বদলে লজ্জাস্থান ক্রয় করার কথা।

২) হাদিসে বলা হয়েছে যখন বিবাহবিচ্ছেদ হয়ে যাবে তখন স্বামী তার স্ত্রীর কাছ থেকে দেনমোহর দাবী করতে পারবে না। কারণ এতোদিন যাবৎ স্ত্রীর সাথে জীবনযাপন করেছে। স্ত্রীর সাথে সহবাস-ভোগ করেছে। তাই স্বামী তার স্ত্রীর কাছ থেকে দেনমোহর চাইতে পারবে না। স্ত্রীকে দেওয়া দেনমোহর বিবাহবিচ্ছেদ হওয়ার পরেও স্ত্রীর কাছে থাকবে। এখানে লজ্জাস্থান ক্রয় নয়। নাস্তিকরা কি জানে না বিবাহ করা হলে স্ত্রী জায়েজ হয়ে যায়। দেনমোহরের জন্য নয় বিবাহ সম্পন্ন হওয়ার পরে স্ত্রী জায়েজ হয়। আর যারা বিবাহের সাথে সাথেই স্ত্রী ত্যাগ করে তাহলে দেনমোহর দেওয়া হয় না কারণ হলো বিবাহের পরে তো আর স্বামী আর স্ত্রীর গভীর সম্পর্ক গড়ে উঠে নি। এ থেকে প্রমাণ হয় না দেনমোহর দিয়ে লজ্জাস্থান ক্রয় করা হয়। নাস্তিকদের একই যুক্তি যদি আমি দেই তাহলে বলব,,, 

নাস্তিকরা তার স্ত্রীকে বিবাহের আগে ভাত-কাপড় দিতো না। বিবাহের পরে দিয়েছে। আর বিবাহ করে দৈহিক মিলন করেছে। 

সুতরাং নাস্তিকরা ভাত-কাপড়ের বিনিময়ে স্ত্রীর লজ্জাস্থান ক্রয় করেছে। 

দেখুন ঠিক একই রকম কু যুক্তি নাস্তিকরা দিলো। 

৩) নাস্তিক্যবাদের ইজমা হচ্ছে যে কোন নারী সাথে ব্যাভিচার করা যাবে। সম্মতি থাকলে এবং কারো ক্ষতি না হলে।


"যদি কোন পুরুষ একাধিক নারীর সাথে বিবাহিত বা অবিবাহিত জীবন যাপন করতে চায়, তাতে সবাই যদি তাতে সুখী হয়, তাতে কারো আপত্তি থাকা উচিত নয় এবং কোন নারী যদি একাধিক পুরুষের সাথে বিবাহিত বা অবিবাহিত জীবন যাপন করতে চায়, তাতেও সবাই যদি তাতে সুখী হয়, তাতে কারো আপত্তি থাকা উচিত নয়। তাদের ওই জীবন যাপন অন্য কাউকে ক্ষতিগ্রস্ত করে না। সুখী করে তাদের তা তাই অনৈতিক নয়।"[ আমার অবিশ্বাস – হুমায়ুন আজাদ, পৃষ্ঠা:- ১৪২ ]

কিন্তু ইসলামে বিবাহিতা স্ত্রীর সাথে সহবাস জায়েজ হালাল। নাস্তিক্যবাদের মতন যে কোন মেয়ের সাথে সহবাস হালাল নয়।

مُحَمَّدُ بْنُ أَبِي بَكْرٍ حَدَّثَنَا عُمَرُ بْنُ عَلِيٍّ ح و حَدَّثَنِي خَلِيفَةُ حَدَّثَنَا عُمَرُ بْنُ عَلِيٍّ حَدَّثَنَا أَبُو حَازِمٍ عَنْ سَهْلِ بْنِ سَعْدٍ السَّاعِدِيِّ قَالَ النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم مَنْ تَوَكَّلَ لِي مَا بَيْنَ رِجْلَيْهِ وَمَا بَيْنَ لَحْيَيْهِ تَوَكَّلْتُ لَهُ بِالْجَنَّةِ.

সাহ্‌ল ইবনু সা’দ সা’ঈদী (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ:
নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ যে কেউ আমার জন্য তার দু’পা ও দু’চোয়ালের মাঝের স্থানের দায়িত্ব নেবে, আমি তার জন্য জান্নাতের দায়িত্ব নেব। [১০৩](আধুনিক প্রকাশনী- ৬৩৩৮, ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৬৩৫১)
ফুটনোটঃ
[১০৩] অর্থাৎ যিনা ব্যাভিচার থেকে দূরে থাকবে এবং জিহবা সংযত রাখবে।
[ সহিহ বুখারী, হাদিস নং ৬৮০৭
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
Source: ihadis.com ]

حَدَّثَنَا إِبْرَاهِيمُ بْنُ الْمُنْذِرِ، حَدَّثَنَا أَبُو ضَمْرَةَ، حَدَّثَنَا مُوسَى بْنُ عُقْبَةَ، عَنْ نَافِعٍ، عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ عُمَرَ ـ رضى الله عنهما ـ أَنَّ الْيَهُودَ، جَاءُوا إِلَى النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم بِرَجُلٍ مِنْهُمْ وَامْرَأَةٍ زَنَيَا، فَأَمَرَ بِهِمَا فَرُجِمَا قَرِيبًا مِنْ مَوْضِعِ الْجَنَائِزِ عِنْدَ الْمَسْجِدِ‏.‏
‘আবদুল্লাহ্ ইব্‌নু ‘উমর (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ:
নবী  (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর নিকট ইয়াহূদীরা তাদের এক পুরুষ ও এক স্ত্রীলোককে হাযির করল, যারা ব্যভিচার করেছিল। তখন তিনি তাদের উভয়কে রজমের (পাথর নিক্ষেপে হত্যা) নির্দেশ দেন। মসজিদের পাশে জানাযার স্থানের নিকটে তাদের দু’জনকে রজম করা হল।
[ সহিহ বুখারী, হাদিস নং ১৩২৯
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
Source: ihadis.com ]

নাস্তিকদের কাজই হলো অপব্যাখ্যা করা। মিথ্যাচার করা ও অপ্রপচার করা।
আশা করি সকলে বুঝতে পেরেছেন।

Post a Comment

4 Comments

  1. অসাধারন

    ReplyDelete
  2. টাকা দিয়ে কোনো কিছু হালাল করা ও ক্র‍য় করার মধ্যে পার্থক্য কি?

    কোনো নারীকে যদি দেনমোহর দিয়ে দেয়া হয় কিন্তু সহবত না হয় তবেও কি দেনমহোরের টাকা দেয়া হবে?

    ReplyDelete
    Replies
    1. পড়েন আবার কিছুই বুঝেন নাই। 😂

      Delete