পৌরাণিক মতবাদ ও বিভিন্ন ধর্মীয় গ্রন্থ,,,

পৌরণিক মতবাদ ও বিভিন্ন ধর্মীয় গ্রন্থ,,, 
🖋Author:- Aminur Rashid
============================

.
আলহামদুলিল্লাহ,,,
সকল প্রশংসা আল্লাহ তায়ালার।যিনি আমাদের অনিস্তত্ব থেকে অস্তিত্বে এনেছেন।আজ আলোচনা করব পৌরণিক কিছু মতবাদ ও ধর্মীয় বিষয়ক কিছু মতবাদ।হিন্দুধর্ম এবং খ্রিষ্টানধর্ম যে পৌরণিক তা আজ প্রমাণ করব। পৌরণিক ভুল মতবাদ গুলি হুবহু হিন্দুধর্ম এবং খ্রিষ্টানধর্মে পাবেন।
.
🔭 সৃষ্টিতত্ত্ব 🔬
📚 পৌরণিক মতবাদ:- "সৃষ্টিতত্ত্ব সম্পর্কে গ্রীকদের বিশ্বাস ছিল—আদিতে ছিল অন্ধকার। সে অন্ধকারের মধ্যে ছিল শুধু কালো পাখা বিশিষ্ট এক পাখি, যার নাম নাইক্স(Nyx)। পাখিটি একটি ডিম পাড়ে এবং দীর্ঘকাল ধরে ডিমে তা দেয়। শেষ পর্যন্ত ঐ ডিমে জীবনের সঞ্চার হয় এবং তা থেকে উত্থান হয় ভালোবাসার দেবতা এরোস(Eros) এর। ডিমের খোলসের অর্ধেক ঊর্ধ্বে চলে যায়, যা থেকে গঠিত হয় আকাশ, আর বাকি অংশ পরিনত হয় পৃথিবীতে।" [১]
"প্রাচীন ব্যাবিলনবাসীর কাছে দেবতাশ্রেষ্ঠ ছিল বেলমারদুক(Bel-Marduck)। তাদের বিশ্বাস ছিল বেলমারদুক এই মহাবিশ্বের স্রষ্টা। এই দেবতাশ্রেষ্ঠকে তিয়ামাত (Tiamat) নামের এক অশুভ শক্তির ড্রাগন যুদ্ধের আহ্বান করে। যুদ্ধে তিয়ামাত পরাজিত হয়। বেলমারদুক এই ড্রাগনকে কেটে দুই ভাগ করে এক অংশ দ্বারা সৃষ্টি করে আকাশ আর আরেক অংশ দ্বারা সৃষ্টি করে পৃথিবী।" [২]
"মধ্যপ্রাচ্যে আরবদের প্রতিবেশি ছিল ইহুদি জাতি। তাদের হিব্রু পৌরাণিক কাহিণীগুলোতে বলা আছে— সদাপ্রভু ঈশ্বরের(YHWH Elohim) নির্দেশে আদি সমুদ্র তেহোম দুই ভাগ হয়ে যায়, এক ভাগ উপরে উঠে যায় এবং স্বর্গরাজ্য সৃষ্টি করে। অন্যভাগ নিচে পৃথিবী গঠন করে। উপরের ভাগকে বলা হয় ঊর্ধজল (Superior Water) এবং নিচের ভাগকে বলা হয় নিম্নজল (Inferior Water)।ঊর্ধ্বজল ও নিম্নজল আলাদা হয়ে আকাশ তৈরি হল যার গঠন হল একটি গোলাকার গম্বুজের মত। আকাশের নিম্নস্থ পানি একস্থানে সংগৃহিত হয়ে স্থলভাগ গঠিত হল।" [৩]
"আকাশ যেমন খুটির দ্বারা দাঁড় করানো, পৃথিবীও তেমনি খুটি দ্বারা দাঁড় করানো আছে। ঈশ্বর ক্রুদ্ধ হলে আকাশের সেই খুঁটিগুলো কাঁপে। [৪]
.
◼ পৌরণিক মতবাদ অনুযায়ী ◼
১) একটি ডিমের ভিতর ছিলো দেবতা আর সেই ডিম দুভাগ হয়ে আকাশ ও পৃথিবী সৃষ্টি হয়।
২) আকাশে স্তম্ভ আছে পৃথিবীর স্তম্ভ আছে।
৩) পৃথিবী স্থির নিশ্চল।
.
🗣 এবার আসুন সৃষ্টিতত্ত্ব সম্পর্কে ইসলাম,হিন্দুধর্ম  ও খ্রিষ্টানধর্ম কি বলে।
.
📓✝ খ্রিষ্টানধর্মে সৃষ্টিতত্ত্ব ✝📓
.
◾পৃথিবীর স্তম্ভ আছে ও তা কাঁপিয়া উঠে,,,
“He shakes the earth from its place so that its pillars tremble.”
[ Job 9:6; Holman Christian Standard Bible (HCSB) ]
.
◾আকাশের স্তম্ভ আছে ঈশ্বরের তিরস্কারে কেঁপে উঠে।,,,
"The pillars that hold up the sky tremble, astounded at His rebuke."
[ Job 26:11; Holman Christian Standard Bible (HCSB) ]
.
📌 অতএব এতে সন্দেহ নেই যে বাইবেল গ্রীস দের থেকে নকল করা হয়েছে ও পৌরাণিক মতবাদের কথা বলা হয়েছে।
.
📕🕉 হিন্দুধর্মে সৃষ্টিতত্ত্ব 🕉📕
.
◾ব্রহ্মার ডিম দুইভাগ হয়ে একভাগ থেকে আকাশ আরেক ভাগ থেকে পৃথিবী সৃষ্টি হয়েছে,,,
📕 Manusmriti 1:9
That (seed) became a golden egg, in brilliancy
equal to the sun; in that (egg) he himself was born as
Brahman, the progenitor of the whole world.
এবং Manusmriti 1:12/1:13 তে বলা হয়েছে অন্ডটা দুইটি ভাগ হলো এবং এক ভাগ থেকে স্বর্গ এবং আরেক ভাগ থেকে হলো পৃথিবী।
📕 Manusmriti 1:12
12. The divine one resided in that egg during a whole year, then he himself by his thought (alone) di-vided it into two halves.
📕 Manusmriti 1:13
13. And out of those two halves he formed heaven and earth, between them the middle sphere, the eight points of the horizon, and the eternal
abode of the waters.
[ Translation by George Buhler ]
.
আর যদি বেদ পড়েন বেদের একই কথা বলে হয়েছে আর সেই সুক্ত কে বলা হয় হিরণ্যগর্ভ সুক্ত।ঋগ্বেদের ১০/১২১/১ মন্ত্রে বলা হয়েছে হিরণ্যগর্ভ আকাশ ও পৃথিবীকে স্থাপন করেছে। এটা পাবেন Tulsi Ram,Griffith,Max Muller, রমেশচন্দ্র এর অনুবাদে।
.
আর এই হিরণ্যগর্ভ অর্থ "Golden Egg" আর এই Golden Egg এর ভিতর ছিলো ব্রাহ্মা যার কারণে পরবর্তীতে হিরণ্যগর্ভকে ভাবঅর্থে ঈশ্বরো বলা হতো।তবে এর আক্ষরিক অর্থ স্বর্ণের ডিম আর ভাব অর্থ ঈশ্বর তার কারণ সেই ডিমের ভিতরেই ব্রাহ্মা-ঈশ্বর।
এ বিষয়ে সুন্দর ভাবে বলেছেন ম্যাক্স মুলার,,,
.
"Hiranyagarbha a has been translated in different ways, and it would perhaps be best to keep it as a proper name, which it is in later times. It means literally the golden embryo, the golden germ or child, or born of a golden womb, and was no doubt an attempt at naming the sun. Soon, however, that name became mythological. The golden child was supposed to have been so called because it was Pragâpati, the lord of creation, when dwelling as yet in the golden egg, and Hiranyagarbha became in the end a recognised name of Pragâpati, see Say. on X, 121, 1. All this is fully explained by Sâyana, TS. IV, 1, 8, 3; IV, 2, 8, 2; by Mahîdhara, VS. XIII, 4." - [ https://www.sacred-texts.com/hin/sbe32/sbe3215.htm ]
.
এই হিরণ্যগর্ভ অর্থ স্বর্ণের ডিম এবং পরবর্তীতে ঈশ্বর অর্থও যোগ করা হয়েছে কারণ সেই ডিম থেকেই ব্রহ্মার জন্ম।
Hiraṇyagarbha (Sanskrit:- हिरण्यगर्भ ) যার অর্থ "Golden Egg" বা "Golden Womb'" স্বর্ণের অন্ড বা গর্ভ। [৫]
বেদ এ মনুস্মৃতি অনুযায়ী,,,
.
▪ প্রথমে কিছুই ছিলোনা ছিলো শুধু অন্ধাকার।[৬]
▪ সেখানে একটা স্বর্ণের অন্ড সেই অন্ডের ভিতর ছিলো ব্রহ্মা সেই অন্ড থেকেই ব্রহ্মা উৎপত্তি লাভ করে।[৭]
▪ তখন সেই অন্ডটা দুইভাগ হয়ে যায় আর তা থেকে সৃষ্টি হয় এই‌ মহাবিশ্ব।[৮]
.
[ Translation by Tulsi Ram,Griffith,Max Muller,G. Buhler ]
.
📌 অতএব আমরা জানলাম হিরণ্যগর্ভ অর্থ স্বর্ণের ডিম আর তার ভাব অর্থ ঈশ্বর-প্রজাপতি  কারণ সেই ডিমেই ছিলো ব্রহ্মা।যা পৌরণিক মতবাদের হুবহু মিলে যায়।
.
💟📖 দ্বীন ইসলাম ও সৃষ্টিতত্ত্ব 📖💟
.
এই মহাবিশ্ব কিভাবে সৃষ্টি হয়েছে এই বিষয়ে আধুনিক বিজ্ঞান জানায়। BIG BANG এর মাধ্যমে এই‌ পৃথিবী,সূর্য,গ্রহ-উপগ্রহ সৃষ্টি হয়েছে।
একে বলে THE BIG BANG THEORY বা মাহাবিস্ফরণ তত্ব যার কথা অনুযায়ী প্রথমে সকল পদার্থ মিশে ছিলো ঘণ বিন্দুতে যাকে বলা হয় Singularity আর সেখান থেকে বিগ ব্যাং এর মাধ্যমে সব কিছু পৃথিক হয়ে যায় আলাদা হয়ে যায়। যখন সব কিছু একত্রিত ছিল, তখন সেটা গ্রহ-নক্ষত্রের অবস্থায় ছিল না। বরং সেটা অবিস্তৃত অবস্থায় ছিল যাকে বিজ্ঞানের ভাষায় অসীম ঘনত্বসম্পন্ন বা infinite density বলা যেতে পারে
এই অসীম ঘনত্বসম্পন্ন বা infinite density এর অবস্থা থেকে ক্রমাগত প্রক্রিয়ায় ধীরে ধীরে গ্রহ-নক্ষত্র ইত্যাদি তৈরি হয়।
কুরআন বলে,,,
لَمۡ یَرَ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡۤا اَنَّ السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضَ کَانَتَا رَتۡقًا فَفَتَقۡنٰہُمَا ؕ وَ جَعَلۡنَا مِنَ الۡمَآءِ کُلَّ شَیۡءٍ حَیٍّ ؕ اَفَلَا یُؤۡمِنُوۡنَ ﴿۳۰﴾
"অবিশ্বাসীরা কি দেখে না যে,আকাশমন্ডলী ও পৃথিবী এক সঙ্গে সংযুক্ত ছিল,অতঃপর আমি উভয়কে পৃথক করে দিলাম আর প্রাণসম্পন্ন সব কিছু পানি থেকে সৃষ্টি করলাম। তবুও কি তারা বিশ্বাস স্থাপন করবে না?" (Quran 21:30)
কুরআন সুস্পষ্ট BIG BANG এর কথা বলছে যখন সকল পদার্থ ছিলো একটি বিন্দুতে যার নাম Singularity আর সেখান থেকে বিগব্যাং এর মাধ্যমে তা অতি প্রসারণের মাধ্যমে পৃথক হয় আলাদা হয়।মহাবিশ্ব সম্প্রসারণশীল হয়েছিল তাও অতি মাত্রায়।
কুরআন বলে,,,
وَ السَّمَآءَ بَنَیۡنٰہَا بِاَیۡىدٍ وَّ اِنَّا لَمُوۡسِعُوۡنَ ﴿۴۷﴾
"আমি আকাশ নির্মাণ করেছি আমার ক্ষমতাবলে এবং আমি অবশ্যই মহাসম্প্রসারণকারী।"(Quran 51:47)
বিজ্ঞান বলছে বিগব্যাং এর সময় অতি সম্প্রসারণ হয়েছে আর এখনো সম্প্রসারণশীল।
BIG BANG এর পর আস্তে আস্তে সকল গ্রহ নক্ষত্র সৃষ্টি হলো।প্রথমে আকাশ তার পর পৃথিবী প্রথমে আকাশ ছিলো ধুম্র।বিগ ব্যাং এর পর মহাকাশের প্রাথমিক অবস্থার কথাও কুরআন তুলে ধরেছে। প্রাথমিক অবস্থায় মহাবিশ্ব বা universe ছিল প্লাজমা স্তরে ধোঁয়া বা smoke এর মত অবস্থায়
কুরআন বলে,,,
ثُمَّ اسۡتَوٰۤی اِلَی السَّمَآءِ وَ ہِیَ دُخَانٌ فَقَالَ لَہَا وَ لِلۡاَرۡضِ ائۡتِیَا طَوۡعًا اَوۡ کَرۡہًا ؕ قَالَتَاۤ اَتَیۡنَا طَآئِعِیۡنَ ﴿۱۱﴾
"অধিকন্তু তিনি (আল্লাহ) আকাশের দিকে মনোনিবেশ করেন যা ছিল ধূম্রপুঞ্জ বিশেষ । অতঃপর তিনি ওটাকে এবং পৃথিবীকে বললেনঃ তোমরা উভয়ে এসো স্বেচ্ছায় অথবা অনিচ্ছায়। তারা বললঃ আমরা এলাম অনুগত হয়ে।" (আল-কোরআন ৪১:১১)
কুরআনে এভাবে পুরা মহাবিশ্ব সৃষ্টি করা হলো।পুরা মহাবিশ্ব সৃষ্টি হলে ৬ দিনে বা সময়কালে।
اللَّهُ الَّذِي خَلَقَ السَّمَاوَاتِ وَالْأَرْضَ وَمَا بَيْنَهُمَا فِي سِتَّةِ أَيَّامٍ ثُمَّ اسْتَوَىٰ عَلَى الْعَرْشِ ۖ مَا لَكُمْ مِنْ دُونِهِ مِنْ وَلِيٍّ وَلَا شَفِيعٍ ۚ أَفَلَا تَتَذَكَّرُونَ
আল্লাহ যিনি নভোমন্ডল, ভুমন্ডল ও এতদুভয়ের মধ্যবর্তী সবকিছু ছয় দিনে সৃষ্টি করেছেন, অতঃপর তিনি আরশে বিরাজমান হয়েছেন। তিনি ব্যতীত তোমাদের কোন অভিভাবক ও সুপারিশকারী নেই। এরপরও কি তোমরা বুঝবে না?
(সূরাঃ সেজদাহ, আয়াতঃ ৪)
আজকের ‌বিজ্ঞান বলছে মহাবিশ্ব ছয়টি সময়কালে সৃষ্টি ইওয়াম এর কোন নির্দিষ্ট সময়সীমা নেই। থেকে  আগ্রহোদ্দীপক বিষয় হচ্ছে, আধুনিক বিজ্ঞান অনুযায়ী মহাবিশ্ব তৈরি হয়েছে ছয়টি পর্যায়কালে। যথাঃ
.
1.Plank time 2.Inflationary 3.Formation of proton & neutron 4.Formation of nucleus 5.Formation of matter & separation of radiation 6.Familiar universe. [ National Geographic Magazine, February 1982 (Vol. 161, No. 2) থেকে। আমাজনে অর্ডার করার লিঙ্কঃ https://www.amazon.com/National-Geographic-Magazine-February-1982/dp/B000PCFDSM ]
.
যা কুরআনের বর্ণণার{৬ আইয়াম} অনুরূপ। অতএব আমরা দেখতে পাচ্ছি যে, মহাবিশ্বের উৎপত্তি সম্পর্কে আধুনিক বিজ্ঞান ও কুরআনের তথ্যের কোন সংঘর্ষ নেই।
ALLAH KNOWN BEST
.
📌 পৌরণিক মতবাদের সাথে কুরআনের কথা আকাশ-পাতাল পার্থক্য।
.
⚫ সিদ্ধান্ত ⚫
.
📌 পৌরণিক মতবাদ ও খ্রিষ্টান ধর্মের সাদৃশ্য
◼ পৃথিবীর স্তম্ভ আছে।
◼ আকাশের স্তম্ভ আছে।
.
📌 পৌরণিক মতবাদ ও হিন্দুধর্মের সাদৃশ্য
◼ অন্ধকার ছিলো আর পানি ছিলো আর একটি ডিম থেকে জন্ম নেয় ঈশ্বর-ব্রহ্মা যাকে পৌরণিকরা বলে দেবতা এরোস(Eros) আর ডিমের এক ভাগ থেকে আকাশ-স্বর্গ আরেক ভাগ থেকে পৃথিবী।
.
📌 পৌরণিক মতবাদ ও দ্বীন ইসলামের সাদৃশ্য
◼ কোন সাদৃশ্য নেই বরং আকাশ পাতাল পার্থক্য।
.
.
আলোচনার শেষে একটি আয়াত দিয়ে শেষ করব,,,
.
فَوَيْلٌ لِلَّذِينَ يَكْتُبُونَ الْكِتَابَ بِأَيْدِيهِمْ ثُمَّ يَقُولُونَ هَٰذَا مِنْ عِنْدِ اللَّهِ لِيَشْتَرُوا بِهِ ثَمَنًا قَلِيلًا ۖ فَوَيْلٌ لَهُمْ مِمَّا كَتَبَتْ أَيْدِيهِمْ وَوَيْلٌ لَهُمْ مِمَّا يَكْسِبُونَ
অতএব তাদের জন্যে আফসোস! যারা নিজ হাতে গ্রন্থ লেখে এবং বলে, এটা আল্লাহর পক্ষ থেকে অবতীর্ণ-যাতে এর বিনিময়ে সামান্য অর্থ গ্রহণ করতে পারে। অতএব তাদের প্রতি আক্ষেপ, তাদের হাতের লেখার জন্য এবং তাদের প্রতি আক্ষেপ, তাদের উপার্জনের জন্যে।
(সূরাঃ আল বাকারা, আয়াতঃ ৭৯)
.
তথ্যসূত্র
[১] “Creation Myths – Greek Creation Myth”
http://dept.cs.williams.edu/~lindsey/myths/myths_16.html
[২] The story of our Earth – Richard Carrington
[৩] আদিপুস্তক(Genesis) ১:১-১৯; লিঙ্কঃ https://goo.gl/ni1ai2 (বাংলা বাইবেল) https://goo.gl/mz2xu9 (ইংরেজি বাইবেল) https://goo.gl/c8kxkd (ইহুদি Tanakh)
[৪] “ATLAS - Greek Titan God, Bearer of the Heavens”

Post a Comment

0 Comments