যীশুর ঈশ্বরত্ব প্রমাণের ১৫ টি দাবী খন্ডন!


🖋Author:- Aminur Rashid
____________________________________________________________________________

.
যীশু কি ঈশ্বর??
উত্তর হচ্ছে না। সকলে নিচের আর্টিকেলটি পড়েন আসুন প্রথমে,, ,,

যীশু কি ঈশ্বর? 

খ্রিষ্টানরা যীশুকে ঈশ্বর প্রমাণ করতে ১৫ টি দাবী করে থাকে। আসুন সেই দাবীগুলি খন্ডন করি। যীশুর নাকি ১৫ টি ঈশ্বরীক বৈশিষ্ট্য আছে যথা,,,,

.

যীশুর ঈশ্বরীক বৈশিষ্ট্যঃ

১) যীশু সৃষ্টিকর্তা।

২) যীশু পাপের ক্ষমাকারী।

৩) ফেরেশতারা যীশুর ইবাদত করেন।

৪) যীশু মৃতকে জীবন দেন।

৫) যীশু লালন পালনকারী। 

৬) যীশু নিজে বলছেন আমিও পিতা আমরা এক। 

৭) যীশু বলছেন পিতার কর্ম আমি করতে পারি, অর্থাৎ ঈশ্বর যা করতে পারেন যীশুও তাই করতে পারেন।

৮) যীশু সর্ব শক্তিমান।

৯) যীশু চিরকালীন বর্তমান।

১০) যীশু সবার চেয়ে সম্মানিত।

১১) যীশু সবই জানেন।

১২) যীশু ঈশ্বরের দৃশ্যনীয় প্রকাশ।

১৩) যীশু ঈশ্বরের ক্ষমতায় পূর্ণ।

১৪) যীশুকে দেখায় ঈশ্বরকে দেখা।

১৫) যীশু তাঁর লোকদের সাথে চলেন।



যীশুর ঈশ্বরিক বৈশিষ্ট্যের রেফারেন্স নিম্নরূপঃ

______________________________________

[১] যোহন ১:১-৩, কল ১:১৬ 

[২] মার্ক ২:৫

[৩] মথি ৪:১১

[৪] মার্ক ৫:২১-৪৩

[৫] কল ১ ও ২ অধ্যায়

[৬] যোহন ১০:৩০

[৭] যোহন ১০:৩৭-৩৮ 

[৮] যোহন ১০:৩৭, মথি ২৮:১৮ 

[৯] মথি ২৮:২০

[১০] ফিলি ২:১০-১১

[১১] যোহন ১০:৩৭ 

[১২] কল ১:১৫

[১৩] যোহন ১০:৩৭

[১৪] যোহন ১৪:৯

[১৫] মথি ২৮:২০

.

আসুন এক এক করে খন্ডন করি,,, 

.

১) যীশু সৃষ্টিকর্তা! 

.

উনি যে রেফারেন্স দিলো আসুন সেখানে কি বলা আমরা দেখে নেই,,,

.

[ যোহন ১:১-৩ ]

.

1:1 আদিতে বাক্যছিলেন, বাক্য ঈশ্বরের সঙ্গে ছিলেন আর সেই বাক্যই ঈশ্বর ছিলেন৷



1:2 সেই বাক্য আদিতে ঈশ্বরের সঙ্গে ছিলেন৷



1:3 তাঁর মাধ্যমেই সব কিছুর সৃষ্টি হয়েছিল এবং এর মধ্যে তাঁকে ছাড়া কোন কিছুরই সৃষ্টি হয় নি৷



1:4 তাঁর মধ্যে জীবন ছিল; আর সেই জীবন জগতের মানুষের কাছে আলো নিয়ে এল৷

.

জবাব:- এখানে তো যীশু শব্দটাই নাই বরং এটা হলো যিহোবার বৈশিষ্ট্য। আর আমি যদি বলি আমার সাথে তেলাপোকা ছিলো তাহলে কি আমি তেলাপোকা হয়ে যাই? অযৌক্তিক একটি ভার্স।

.

[ কল ১:১৬ ]

.

1:16 তাঁর পরাক্রমে সবকিছুই সৃষ্টি হয়েছে৷ স্বর্গে ও র্ময়্তে, দৃশ্য ও অদৃশ্য যা কিছু আছে, সমস্ত আত্মিক শক্তি, প্রভুবৃন্দ, শাসনকারী কর্তৃত্ত্ব, সকলই তাঁর দ্বারা ও তাঁর নিমিত্ত সৃষ্ট হয়েছে৷

.

জবাব:- এখানে কোথাও যীশুকে ঈশ্বর বলা হয় নি। আর [ কল ১:১৬ ] তে বলা হয়েছে ঈশ্বরকে কেউ দেখে নি কিন্তু যীশুকে দেখেছে।

.

.

২) যীশু পাপের ক্ষমাকারী। 

.

[ মার্ক ২:৫ ]

.

2:5 তাদের বিশ্বাস দেখে যীশু সেই পঙ্গু লোকটিকে বললেন, ‘বাছা, তোমার সব পাপের ক্ষমা হল৷’

.

জবাব:- নবী হিসেবে অনেকের নানান শক্তি ছিলো যেমন নবী মূসা লাঠিকে সাপে পরিণত করতে পারতেন এর মানে এই নয় মূসা (আ:) ঈশ্বর। যীশু বলেছেন সব পাপের ক্ষমা হলো কিন্তু আমারা জানি সবার বিচার বিচারের দিনে।

.

"তখন বহু মানুষ একত্রিত হবে| তাদের মধ্যে কেউ আছে ভূগর্ভস্থ কয়েদে বদ্ধ| কেউ আছে কারাগারে| কিন্তু অবশেষে, অনেক দিন পরে তাদের সকলের বিচার হবে|"

[ ইসাইয়া ২৪:২২ ]



আর যীশু নিজেই পাপী যীশু পাপের জন্য মারা গেছেন। [ যেরেমিয়া ৩১:৩০/মথি ২৭:৫০ ]

.

.

৩) ফেরেশতারা যীশুর ইবাদত করেন।

.

[ মথি ৪:১১ ]

.

4:11 তখন দিয়াবল তাঁকে ছেড়েচলে গেল আর স্বর্গদূতরা এসে যীশুর সেবা করলেন৷

.

জবাব:- এখানে কোথাও বলা নেই ফেরেস্তারা যীশুর ইবাদত করতো বরং বলা যীশুর সেবা করতো।আমরা জানি আদম (আ:) ফেরেস্তারা সিজদা করেছে কারণ ফেরেস্তা থেকে আদম (আ:) মহান। আর যীশুর সেবা করেছে ইবাদত নয়। বরং যীশুই পিতার কাছে প্রার্থনা করত ইবাদত করত। [ যোহন ১০:৩৭-৩৮ ]

.

.

৪) যীশু মৃতকে জীবন দেন।

.

[ মার্ক ৫:২১-৪৩ ]

.

5:21 পরে যীশু নৌকায় আবার হ্রদ পার হয়ে অন্য পাড়ে এলে অনেক লোক তাঁর কাছে ভীড় করল৷ তিনি হ্রদের তীরেই ছিলেন৷



5:22 আর সমাজগৃহের নেতাদের মধ্যে যাযীর নামে এক ব্যক্তি এসে তাঁকে দেখে তাঁর পায়ে পড়লেন



5:23 এবং অনেক অনুনয় করে তাঁকে বললেন, ‘আমার মেয়ে মর মর, আপনি এসে মেয়েটির ওপর হাত রাখুন যাতে সে সুস্থ হয় ও বাঁচে৷’



5:24 তখন তিনি তার সঙ্গে গেলেন৷ বহুলোক তাঁর পেছন পেছন চলল, আর তাঁর চারদিকে ঠেলাঠেলি করতে লাগল৷



5:25 একটি স্ত্রীলোক বারো বছর ধরে রক্তস্রাব রোগে ভুগছিল৷



5:26 অনেক চিকিত্‌সকের সাহায্য নিয়ে এবং সর্বস্ব ব্যয় করেও এতটুকু ভাল না হয়ে বরং আরো অসুস্থ হয়ে পড়েছিল৷



5:27 সে যীশুর বিষয় শুনে ভীড়ের মধ্যে তাঁর পিছন দিকে এসে তাঁর পোশাক স্পর্শ করল৷



5:28 সে মনে মনে ভেবেছিল, ‘যদি কেবল তাঁর পোশাক ছুঁতে পারি, তবেই আমি সুস্থ হব৷’



5:29 আর সঙ্গে সঙ্গে তাঁর রক্তস্রাব বন্ধ হল এবং সে তার শরীরে অনুভব করল য়ে সেই রোগ থেকে সুস্থ হয়েছে৷



5:30 যীশু সঙ্গে সঙ্গে বুঝতে পারলেন য়ে তাঁর মধ্য থেকে শক্তি বের হয়েছে৷ তাই ভীড়ের মধ্যে মুখ ফিরিয়ে বললেন, ‘কে আমার পোশাক স্পর্শ করেছে?’



5:31 তাঁর শিষ্যেরা তাঁকে বললেন, ‘আপনি দেখছেন, লোকরা আপনার ওপরে ঠেলাঠেলি করে পড়ছে, তবু বলছেন, ‘কে আমাকে স্পর্শ করল?”



5:32 কিন্তু য়ে এই কাজ করেছে, তাকে দেখবার জন্য তিনি চারদিকে দেখতে লাগলেন৷



5:33 তখন সেই স্ত্রীলোকটি ভয়ে কাঁপতে কাঁপতে তার প্রতি কি করা হয়েছে তা জানাতে তাঁর পায়ে পড়ল এবং সমস্ত সত্যি কথা তাঁকে বলল৷



5:34 তখন যীশু তাকে বললেন, ‘তোমার বিশ্বাস তোমাকে ভাল করেছে, শান্তিতে চলে যাও ও তোমার রোগ থেকে সুস্থ থাক৷’



5:35 তিনি এই কথা বলছেন, সেইসময় সমাজগৃহের নেতা যাযীরের বাড়ি থেকে লোক এসে বলল, ‘আপনার মেয়ে মারা গেছে, গুরুকে আর কষ্ট দেবার কোন কারণ নেই৷’



5:36 কিন্তু যীশু তাদের কথায় কান না দিয়ে যাযীরকে বললেন, ‘ভয় করো না, কেবল বিশ্বাস রাখো৷’



5:37 আর তিনি পিতর, যাকোব ও যাকোবের ভাই য়োহনকে ছাড়া আর কাউকে নিজের সঙ্গে য়েতে দিলেন না৷



5:38 পরে তারা সমাজগৃহের নেতার বাড়িতে এসে দেখলেন সেখানে গোলমাল হচ্ছে, কেউ কেউ শোকে চিত্‌কার করে কাঁদছে ও বিলাপ করছে৷



5:39 তিনি ভিতরে গিয়ে তাদের বললেন, ‘তোমরা গোলমাল করছ ও কাঁদছ কেন? মেয়েটি তো মরে নি, সে ঘুমিয়ে আছে৷’



5:40 এতে তারা তাঁকে উপহাস করল৷ কিন্তু তিনি সকলকে বাইরে বার করে দিয়ে, মেয়েটির বাবা, মা ও নিজের শিষ্যদের নিয়ে য়েখানে মেয়েটি ছিল সেখানে গেলেন৷



5:41 আর মেয়েটির হাত ধরে বললেন, ‘টালিথা কুমী!’ যার অর্থ ‘খুকুমনি, আমি তোমাকে বলছি ওঠ!’



5:42 মেয়েটি সঙ্গে সঙ্গে উঠে হেঁটে বেড়াতে লাগল৷ তার বয়স তখন বারো বছর ছিল৷ তাই দেখে তারা সকলে খুব আশ্চর্য হয়ে গেল৷



5:43 পরে তিনি তাদের এই দৃঢ় আদেশ দিলেন যাতে কেউ এটা জানতে না পারে; আর মেয়েটিকে কিছু খেতে দিতে বললেন৷



.

জবাব:- আমরাও মানি ঈসা (আ:) অনেক কিছুই করতে পারতো। তবে তা নিজ থেকে নয় বরং ঈশ্বরের সাহয্য নিয়ে কারণ যীশু নিজ থেকে কিছুই করতে সক্ষম নন।

.

"আমি নিজের থেকে কিছুই করতে পারি না"

[ যোহন ৫:৩০ ]

.

.

৫) যীশু মৃতকে জীবত করতেন! 

.

.

জবাব:- যীশু মৃতকে জীবত করতে ঈশ্বরের সাহায্যে নিজ থেকে নয়। [ যোহন ৫:৩০ ]

.

.

৬) যীশু বলেছেন আমি ও আমার পিতা এক। 

.

[ যোহন ১০:৩০ ]

.

জবাব:- আমরা যদি যোহন ১০:২৯ পড়ি সেখানে বলা পিতা হলো সব কিছু থেকে মহান। যীশু থেকেও মহান। এক কিভাবে ?

.

.

৭) যীশু বলছেন পিতার কর্ম আমি করতে পারি, অর্থাৎ ঈশ্বর যা করতে পারেন যীশুও তাই করতে পারেন।

.

[ যোহন ১০:৩৭-৩৮ ]

.

10:37 আমি যদি আমার পিতার কাজ না করি, তাহলে আমায় বিশ্বাস করো না৷



10:38 কিন্তু আমি যখন সেইসব কাজ করছি তখনও যদি তোমরা আমাকে বিশ্বাস না করো, তাহলে সেই সব কাজকে বিশ্বাস কর৷ তাহলে তোমরা জানতে পারবে ও বুঝতে পারবে য়ে পিতা আমাতে আছেন আর আমি পিতার মধ্যে আছি৷’

.

.

জবাব:- হে তাইতো ঈশ্বর যা আদেশ করেছেন তা তো যীশু করছেন ঈশ্বরের আদেশেই করছেন। [ যোহন ১২:৪৯-৫০/যোহন ১০:৩২ ] কারণ যীশু নিজ থেকে কিছু করতে পারে না। [ যোহন ৫:৩০ ]

.

.

৮) যীশু সর্বশক্তিমান

.

[ যোহন ১০:৩৭ ]

.

10:37 আমি যদি আমার পিতার কাজ না করি, তাহলে আমায় বিশ্বাস করো না৷

.

[ মথি ২৮:১৮ ]

.

28:18 তখন যীশু কাছে এসে তাদের বললেন, ‘স্বর্গে ও পৃথিবীতে পূর্ণ ক্ষমতা ও কর্ত্তৃত্ব আমাকে দেওযা হয়েছে৷

.

◾জবাব:- হে দেওয়া হয়েছে ক্ষমতা কিন্তু ততটুকু যা পিতা দিয়েছে নিজ থেকে যীশু সর্বশক্তিমান নন বরং কিছু কাজ করতে পারে যা পিতার সাহায্যে নিজ থেকে নয়। [ যোহন ৫:৩০ ]

.

.

৯) যীশু চিরকালীন বর্তমান! 

.

[ মথি ২৮:২০ ]

.

28:20 আমি তোমাদের য়েসব আদেশ দিয়েছি, সেসব তাদের পালন করতে শেখাও আর দেখ যুগান্ত পর্যন্ত প্রতিদিন আমি সর্বদাইতোমাদের সঙ্গে সঙ্গে আছি৷’

.

জবাব:- যীশু মারা গেছেন আপনারা বলেন আবার বলেন বর্তমানে ওহ মরে যাওয়ার পরে স্বর্গে বর্তমান। ঈসা (আ:) কে তো আকাশে তুলা হয়েছে সেও বর্তমানে রয়েছেন এবং আমরাও মারা যাওয়ার পরে চিরকাল জান্নাত কিংবা জাহান্নামে থাকবো। তাহলে কি আমরাও ঈশ্বর?

.

.

১০) যীশু সবার চেয়ে সম্মানিত।

.

[ ফিলি ২:১০-১১ ]

.

2:10 য়েন যাঁরা স্বর্গে আছে, যাঁরা মর্ত্যের লোক আর যাঁরা পাতালের তারা সকলেই সেই যীশু নামের কাছে নতজানু হয়,



2:11 আর প্রত্যেকে য়েন মুখে স্বীকার করে, ‘য়ে যীশু খ্রীষ্টই প্রভু৷’ এতেই পিতা ঈশ্বর মহিমান্বিত হবেন৷

.

◾জবাব:- এখানে যীশু যে সবার চেয়ে সম্মানিত বলা হয় নি। যীশুকে প্রভু বলেছে পৌল মামা আর এটা পৌলের রচনা গ্রন্থ। কিন্তু সবার থেকে মহান সবকিছুর থেকে মহান হলো পিতা। [ যোহন ১০:২৯ ]

.

.

১১) যীশু সব জানেন! 

.

[ যোহন ১০:৩৭ ]

.

10:37 আমি যদি আমার পিতার কাজ না করি, তাহলে আমায় বিশ্বাস করো না৷

.

 ◾জবাব:- এখানে যীশু সব জানেন কোথায় বলা??? বরং যীশু কিছুই জানে না সব পিতা তাকে যা শিখায় তাই জানে। [ যোহন ১৪:২৪ ]

.

.

১২) যীশু ঈশ্বরের দৃশ্যনীয় প্রকাশ।

.

[ কল ১:১৫ ]

.

1:15 কেউই ঈশ্বরকে দেখতে পায় না; কিন্তু যীশুই অদৃশ্য ঈশ্বরের প্রতিমূর্তি এবং সমস্ত সৃষ্টির প্রথমজাত৷

.

জবাব:- কেউ ঈশ্বরকে দেখতে পায় না যীশুকে দেখতে পায়। আর যীশুই অদৃশ্য ঈশ্বরের প্রতিমূর্তি। পৌল মামার আবিস্কার। পিতা আর যীশু এক নয় তাদের প্রতিমূর্তি তো দূরের কথা বরং যীশু হলো পূত্র তাই এই উপাধি। রূপক অর্থে ব্যবহৃত।

.

.

১৩) যীশু ঈশ্বরের ক্ষমতায় পূর্ণ।

.

[ যোহন ১০:৩৭ ]

.

10:37 আমি যদি আমার পিতার কাজ না করি, তাহলে আমায় বিশ্বাস করো না৷

.

জবাব:- ঈশ্বরের ক্ষমতা যীশুর তা বলা হয় নাই বরং ঈশ্বরের আদেশে যীশু কাজ করে এটাই বলা। আর যা করে তা ঈশ্বরের সাহয্য নিজ থেকে কিছুই করতে সক্ষম নন। [ যোহন ৫:১০ ]

.

.

১৪) যীশুকে দেখায় ঈশ্বরকে দেখা। 

.

[ যোহন ১৪:৯ ]

.

14:9 যীশু তাঁকে বললেন, ‘আমি তোমাদের সঙ্গে দীর্ঘদিন ধরে রয়েছি; আর ফিলিপ, তোমরা এখনও আমায় চিনলে না? য়ে কেউ আমায় দেখেছে সে পিতাকে দেখেছে৷ তোমরা কি করে বলছ, ‘পিতাকে আমাদের দেখান?

.

◾জবাব:- যীশুই পিতা আদেশে কাজ করে তাই যীশুকে দেখা পিতাকে দেখা। এতে প্রমাণ হয় না যীশুই হলে ঈশ্বর। বরং পিতার সাহয্যে যীশু সব করেন। আর পিতার ইবাদত করেন।

.

.

১৫) যীশু তাঁর লোকদের সাথে চলেন।

.

[ মথি ২৮:২০ ]

.

28:20 আমি তোমাদের য়েসব আদেশ দিয়েছি, সেসব তাদের পালন করতে শেখাও আর দেখ যুগান্ত পর্যন্ত প্রতিদিন আমি সর্বদাইতোমাদের সঙ্গে সঙ্গে আছি৷’

.

.

জবাব:- তো কি হলো??? পিতার থেকে যে আদেশ শিক্ষা গ্রহণ করে যীশু তা প্রচার করে এতে কি যীশু ঈশ্বর প্রমাণ হলো? হাস্যকর।

.

.

__________________________________________________________________________________________________________________

.

শেষ কথা,,, 

.

খ্রিষ্টানরা বলে এসব যীশুর ঈশ্বরিক বৈশিষ্ট্য

যেমন তিনি নানান জিনিস করতে পারেন আবার বলে যীশুর মানবীয় বৈশিষ্ট্যও আছে। আসলেই মানুষকে উনারা বোকা ভাবেন।

.

যীশু মৃতকে জীবত করতেন, পাপ ক্ষমা করতে ঈশ্বরের সাহয্যে, ঈশ্বরের শিক্ষা প্রচার করতেন, 



তখন যীশু কি ছিলেন??? 

মানব

মানব

মানব

মানব

মানব

মানব



🔎 তাহলে ঈশ্বরিক বৈশিষ্ট্য কিভাবে? 



যীশু নিজ থেকে কিছুই করতে পারেন না, যীশু কিছু জানে না পিতা তাকে শিখায়, যীশু ঈশ্বরে প্রার্থনা করেন,যীশু ঈশ্বরের আদেশে কাজ করেন। 



তখন যীশু কি ছিলেন?? 

মানব

মানব

মানব

মানব

মানব

মানব





◾তাহলে ঈশ্বরিক বৈশিষ্ট্য বলার প্রশ্নই আসে না। 







ধন্যবাদ। 

Post a Comment

0 Comments