মানব ও মানবতাবাদী!

মানব ও মানবতাবাদী! 
🖋Author:- Aminur Rashid
____________________________________________________________________________
.

আসসালামু আলাইকুম,,
সকল প্রশংসা আল্লাহ তায়ালার। সব সময় একটি কথা আমরা শুনে থাকি সেটে হলো,,,
.
"সব পাগলই বলে আমি পাগল নই"
.
এই উক্তি কিংবা প্রবাদ নাস্তিকদের মধ্যেও আছে। নাস্তিকরাও পশু হয়ে প্রমাণ করতে চায় সে হলো মানুষ।
.
"সব নাস্তিকই বলে আমি পশু নই"
.
এই অবস্থা আরকি। হা হা
এই কারণে সব সময় দেখবেন নাস্তিকরা সব জায়াগায় বলবে "আমার পরিচয় আমি মানুষ" আবার কেউ কেউ বলে আমি যদি স্রষ্টার অস্তিত্ব পাই তাহলে স্রষ্টাকে মানবো কিন্তু তখনো আমি মানবতাবাদী হবো।
.
আসলে মুসলিম-হিন্দু সকলেই মানুষ কেউ এলিয়েন বা ভিন্ন গ্রহের প্রাণি নয়। কিন্তু নাস্তিকরা সারাদিন নিজেকে মানব-মানবতাবাদী বলে মূখে ফেনা তোলে ও তৃপ্তির ঢেকুর তুলে।
.
◾কিন্তু দুঃখজনক ভাবে বলতে হচ্ছে নাস্তিকরা আসলে পশু হতে পারে কিন্তু কখনোই নাস্তিকরা মানুষ হতে পারবে না মানবতাবাদীও হতে পারবে না।
.
বিশেষ করে ডারউইনের অন্ধ-ভক্ত যারা। আর বেশিরভাগ নাস্তিকরাই ডারউইনিজমে বিশ্বাসী। যেমন বাংলাদেশের আসীফ মহিউদ্দিন, অভিজিৎ রায়,মাসুদ মিয়া, তাসলিমা নাসরিন, হুমায়ুন আজাদ, এরা সব ডারউইন এর অন্ধ ভক্ত।
.
এদের কথা বাদই দিলাম। নাস্তিকদের দেবতা রিচার্ড ডকিন্সও ডারউইনের অন্ধ ভক্ত।
.
অর্থাৎ নাস্তিকদের দেবতারা ডারউইনবাদে এমন বিশ্বাসী যে আর কথাই নাই।
.
তো, এই নাস্তিকরা কখনো "মানব" কিংবা "মানবতাবাদী" হতে পারবে না। কারণ তারা হলো প্রাইমেট-এপের দল পশুবাদী হতে পারে কিন্তু মানব নয়।
.
কিন্তু মুসলিমরা মানব এবং মানবতাবাদী হবে এটাই ইসলামের শিক্ষা। আমরা মানুষ।
.
.
 আমদের পূর্বপুরুষ কোন পশু নয় বরং মানব,,
.
بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَٰنِ الرَّحِيمِ يَا أَيُّهَا النَّاسُ اتَّقُوا رَبَّكُمُ الَّذِي خَلَقَكُمْ مِنْ نَفْسٍ وَاحِدَةٍ وَخَلَقَ مِنْهَا زَوْجَهَا وَبَثَّ مِنْهُمَا رِجَالًا كَثِيرًا وَنِسَاءً ۚ وَاتَّقُوا اللَّهَ الَّذِي تَسَاءَلُونَ بِهِ وَالْأَرْحَامَ ۚ إِنَّ اللَّهَ كَانَ عَلَيْكُمْ رَقِيبًا

💕হে মানব সমাজ! তোমরা তোমাদের পালনকর্তাকে ভয় কর, যিনি তোমাদেরকে এক ব্যক্তি থেকে সৃষ্টি করেছেন এবং যিনি তার থেকে তার সঙ্গীনীকে সৃষ্টি করেছেন; আর বিস্তার করেছেন তাদের দু’জন থেকে অগণিত পুরুষ ও নারী। আর আল্লাহকে ভয় কর, যাঁর নামে তোমরা একে অপরের নিকট যাচঞ্ঝা করে থাক এবং আত্নীয় জ্ঞাতিদের ব্যাপারে সতর্কতা অবলম্বন কর। নিশ্চয় আল্লাহ তোমাদের ব্যাপারে সচেতন রয়েছেন। [১]
.
وَأَنَّهُ خَلَقَ الزَّوْجَيْنِ الذَّكَرَ وَالْأُنْثَىٰ
💕এবং তিনিই সৃষ্টি করেন যুগল-পুরুষ ও নারী। [২]
.
.
আর আল্লাহ আমাদের সকল জীবের থেকে মর্যাদা দিয়েছেন এর জন্যই বলে "মানুষ সৃষ্টির সেরা জীব" আর আমরা হলাম "আশরাফুলত মাখলুকাত"
.
وَلَقَدْ كَرَّمْنَا بَنِي آدَمَ وَحَمَلْنَاهُمْ فِي الْبَرِّ وَالْبَحْرِ وَرَزَقْنَاهُمْ مِنَ الطَّيِّبَاتِ وَفَضَّلْنَاهُمْ عَلَىٰ كَثِيرٍ مِمَّنْ خَلَقْنَا تَفْضِيلًا
💕নিশ্চয় আমি আদম সন্তানকে মর্যাদা দান করেছি, আমি তাদেরকে স্থলে ও জলে চলাচলের বাহন দান করেছি; তাদেরকে উত্তম জীবনোপকরণ প্রদান করেছি এবং তাদেরকে অনেক সৃষ্ট বস্তুর উপর শ্রেষ্ঠত্ব দান করেছি। [৩]
.
.
তাই মুসলিমরা মানুষ। আর ইসলাম আমাদের মানবতাবাদী শিখায়। ইসলাম আমাদের উদারতা শিখায়। দান করতে শিখায়।অনাহারকে সাহয্য করতে শিখায়। [৪] অরো অনেক কিছু যা বলে শেষ করা যাবে না।
.
◾সুতরাং,, নাস্তিকরা হল পশু আর তারা পশুবাদী হতে পারে কিন্তু মানবতাবাদী কখনো নয়। একদম অসম্ভব!
.
এবার হয়তো নাস্তিকরা বলবে,,,
.
"আমরা পশুর বংশধর ঠিকই কিন্তু আমরা তো মানুষ হয়েছি বিবর্তনের মাধ্যমে। তাহলে আমরা কেনো পশু বা পশুবাদী?"
.
এটাই হলো সমস্যা নাস্তিকরা কখনো সত্যটা স্বীকার করবে না। কিন্তু ধর্মকে বলবে অন্ধকার। ইসলামকে বলবে অন্ধকার। যেমন তাদের ইজমা শাস্ত্রের প্রধান প্রসিডেন্ট হুমায়ুন আজাদ তার বইয়ে বলেছেন,,,
.
"ধর্মের অন্ধকার থেকে মুক্ত হয়ে মানুষকে হয়ে উঠতে হবে মানুষ" [৫]
.
.
◾উনি বললেন ধর্ম নাকি অন্ধকার। কিন্তু কুরআন আমাদের অন্ধকার থেকে আলোতে পৌছানোর জন্যই এসেছে।
.
আল্লাহ বলেন,,
.
بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَٰنِ الرَّحِيمِ الر ۚ كِتَابٌ أَنْزَلْنَاهُ إِلَيْكَ لِتُخْرِجَ النَّاسَ مِنَ الظُّلُمَاتِ إِلَى النُّورِ بِإِذْنِ رَبِّهِمْ إِلَىٰ صِرَاطِ الْعَزِيزِ الْحَمِيدِ
💕আলিফ-লাম-রা; এটি একটি গ্রন্থ, যা আমি আপনার প্রতি নাযিল করেছি-যাতে আপনি মানুষকে অন্ধকার থেকে আলোর দিকে বের করে আনেন-পরাক্রান্ত, প্রশংসার যোগ্য পালনকর্তার নির্দেশে তাঁরই পথের দিকে। [৬]
.
আমি হুমায়ুন আজাদের কথাটা বিশ্বাস করি না। কারণ তিনিই আমাকে বিশ্বাস না করা শিখিয়েছেন।
.
তিনি বলেছেন,,,
.
"অসত্য, অপ্রমাণিত, কল্পিত ব্যাপারে আস্থা পোষণই হচ্ছে বিশ্বাস" [৭]
.
তাহলে আমি কেনো হুমায়ুন আজাদের কথা বিশ্বাস করব!? কেনো?
.
◾তা যাই হোক,, মূল কথায় আসি। তাহলে আমি আবারো বলছি নাস্তিকরা কখনো মানুষ হতে পারে না বরং তারা পশু। আর নাস্তিকরা পশু থেকে বিবর্তিত হয়েছে ঠিকই কিন্তু তাদের আচরণ থাকবে পশুর মতই নাস্তিকরা পশুবাদীই হবে।
.
.
📝 এটা আমি বলছি না। বিখ্যাত পন্ডিত অভিজিৎ রায় রেফারেন্স সহ যুক্তি দিয়ে এটা প্রমাণ করেছেন। অভিজিৎ রায় সমকামিতাকে প্রধান্য দিতে গিয়ে বলেছেন,,,
.
"২০০৬ সালের হিসেব অনুযায়ী বিজ্ঞানীরা প্রাণি ১৫০০'রও বেশি প্রজাতিতে সমকামিতার সন্ধান পেয়েছেন" [৮]
.
.
এই হলো অবস্থা। আচ্ছা আমি তর্কের খাতিরে মানলাম যে অনেক পশুরা সমকামিতা করে। তাহলে কি আমরাও করব নাকি? পশুরা তো বিয়ে ছাড়াই দৈহিক মিলন করে তাহলে কি নাস্তিকরাও করবে নাকি?
.
এর জবাবও অভিজিৎ রায় দিয়েছেন। তিনি প্রমাণ দিয়েছে 'নাস্তিকদের পূর্বপুরুষ যেহেতু পশু সেহেতু সেই পশুর স্বভাব নাস্তিকদের মধ্যে থাকবেই' অর্থাৎ সমকামিতা,যার তার সাথে সহবাস সব। অভিজিৎ রেফারেন্স সহ তা বলেছেন আমি নিম্নে তা তুলে ধরলাম,,,
.
.
"আমরা 'সৃষ্টি সেরা জীব' বলে কথিত গর্বিত মানুষেরাও কিন্তু ঘুরে ফিরে সেই প্রকৃতিরই অংশ আরো ভালোভাবে বললে প্রাইমেটদের অংশ। ইংল্যান্ডের লিভারপুল বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক রবিন ডানবার এ প্রসঙ্গে বলেন – 
সব কথার শেষ কথা হলো, অন্যান্য প্রাইমেটদের মধ্যে বিশেষতঃ এপদের মধ্যে কোন কিছু ঘটলে, এর একটা বিবর্তনীয় ধারাবাহিকতা হয়ত মানুষের মধ্যেও থাকবে বলে ভেবে নিলে হয়ত সেটা অযৌক্তিক হবে না। আমরা বনোবো শিম্পাঞ্জির কিংবা জাপানি ম্যাকাকুয়ি প্রজাতিতে সমকামিতার প্রকাশ দেখেছি। বিবর্তনের চোখ দিয়ে দেখতে শুরু করলে মানুষের অবস্থানও কিন্তু হবে এদের খুব কাছে পিঠেই।" [৯]
.
.
.
◾বাহ! খুবি চমৎকার। অভিজিৎ রায়ের দাদাকে খুবি ধন্যবাদ। উনি সুন্দর ভাবে নাস্তিকদের ধরন বলে দিয়েছে। তিনি স্পষ্ট ভাবে বুঝিয়ে দিলেন মানুষ যেহেতু প্রাইমেট থেকে বিবর্তিত সেহেতু মানুষ তাদের মতই সমাকামিতা করবে। অর্থাৎ "বনোবো শিম্পাঞ্জির কিংবা জাপানি ম্যাকাকুয়ি প্রজাতিতে সমকামিতার প্রকাশ দেখা গেছে। সুতরাং বিবর্তনের চোখ দিয়ে দেখতে শুরু করলে মানুষের অবস্থানও কিন্তু হবে এদের খুব কাছে পিঠেই।"
.
অসাধারণ,, তাহলে আমি প্রমাণ করলাম যে নাস্তিকদের যুক্তি-রেফারেন্স থেকে অভিজিৎ রায় এর ইজমা অনুযায়ী নাস্তিকরা মানুষ নয় বরং তারা সেই প্রাইমেটের মতোই শারীরিক পরিবর্তন হলেও মানুষ পশুর মতন।
.
অর্থাৎ,,,
📌যেহেতু পশু সমকামি রয়েছে
📌মানুষও বিবর্তনবাদ অনুযায়ী সমকামি হবে।
.
তাহলে আমিও বলি,,,
.
📌যেহেতু পশুরা বিবাহ ছাড়া যার তার সাথে শারীরিক মিলন করে সেহেতু
📌নাস্তিকরাও তা করবে এটাই বিবর্তনবাদ।
.
.
👁‍🗨 এই কারণেই তো বলি মাসুদ মিয়া কেনো বলেছে সম্মতি থাকলে হাজার মেয়ের সাথে দৈহিক মিলন করা যায়। এই কারণেই তো আসিফ মহিউদ্দীন বলেছে সম্মতি থাকলে যে কারো সাথে দৈহিক মিলন করা যাবে। এই হলো আসল রহস্য। তাই নাস্তিকরা হলো পশ্চিম তাদের আচরণও পশু তারা কখনো মানব সভ্যতার জন্য নয়। পশুদের মতই তারা নিজের জীবন পার করবে। পশুরা সমকামি বলে তারাও হবে পশুরা যাকে তাকে দৈহিক মিলন করলে তারাও করবে। কারণ এটাই বিবর্তনবাদ বলে। আর এই সুবিধার জন্যই বিবর্তনবাদ বিশেষ করে ডারউইনবাদকে মেনে নেয় নাস্তিকরা।
.
একে অপরের ক্ষতি না হলে সম্মতি থাকলে যা ইচ্ছা তাই করা যাবে এটাই হলো নাস্তিক্যবাদের মূল কথা। এই কারণেই অভিজিৎ রায় বলেছেন,,,,
.
"সমকামি হয়েও সাস্থ্যকর এবং সুখী জীবন যাপন করা যায়" [১০]
.
.
অর্থাৎ,, যার মধ্যে সুখ রয়েছে যার মধ্যে কারো ক্ষতি নেই সেটাই করা যাবে। অর্থাৎ নিজের মাতা-কন্যার সাথেও করা যাবে। (নাঊজুবিল্লাহ)
.
 সুখ যেখানে রয়েছে সেটাই করা যাবে যদি "ধর্ষণের" মধ্যে পুরুষ সুখ পায় তাহলে সেটাও। আর মা-কন্যার সম্মতি নিয়েও সুখের জন্য যা ইচ্ছা তাই করা যাবে। যদি ক্ষতিগ্রস্ত না হয়।(নাঊজুবিল্লাহ)
এই কারণেই হুমায়ুন আজাদ বলেছেন,,,
.
"যদি কোন পুরুষ একাধিক নারীর সাথে বিবাহিত বা অবিবাহিত জীবন যাপন করতে চায়, তাতে সবাই যদি তাতে সুখী হয়, তাতে কারো আপত্তি থাকা উচিত নয় এবং কোন নারী যদি একাধিক পুরুষের সাথে বিবাহিত বা অবিবাহিত জীবন যাপন করতে চায়, তাতেও সবাই যদি তাতে সুখী হয়, তাতে কারো আপত্তি থাকা উচিত নয়। তাদের ওই জীবন যাপন অন্য কাউকে ক্ষতিগ্রস্ত করে না। সুখী করে তাদের তা তাই অনৈতিক নয়।" [১১]
.
.
.
বাহ! অতি উত্তম এই হলো বিবর্তন ও নাস্তিকদের ইজমা এই হলো বিধান। এদের কাছে সম্মতি থাকলে সুখ থাকলে যা ইচ্ছা তাই করা যাবে। সমকাম থেকে মা-বোন সবার সাথে দৈহিক মিলন করা যাবে। (নাঊজুবিল্লাহ)
.
আবার সেটা নাকি অনৈতিক নয় কারণ তাতে কারো ক্ষতি নেই।
.
আর এই রকম পশুরা আর পশুবাদীরা মানবতার কথা বলে কিভাবে!? কিভাবে তারা নবী মুহাম্মদ (সঃ) এর জীবনী নিয়ে অভিযোগ তুলে? কিভাবে বিবাহ নিয়ে অভিযোগ তুলে? কিভাবে!????
.
তারা যে পশু তা উপরেই দিলাম। আর এই পশুরা কি কখনো মানব সভ্যতার নৈতিকতা শিখাতে পারবে!? না না কখনোই পারবে না।
.
হুমায়ুন আজাদ নৈতিকতা বলতে কি বুঝেন সেটা বলে দিয়েছেন। তিনি বলেছেন,,,
.
"নৈতিকতার সীমা হওয়া উচিত সংকীর্ণ : আমার কোন কাজ যেনো অন্যকে ক্ষতিগ্রস্ত না করতে পারে।" [১২]
.
.
অর্থাৎ,,, সম্মতি থাকলে সকলের সাথে দৈহিক মিলন ব্যাভিচার পতিতাবৃত্তি করা যাবে।(নাঊজুবিল্লাহ) এই হলো নাস্তিক পশুদের অবস্থা।
.
এরা আবার নবীর বিবাহকে নিয়ে প্রশ্ন তুলে।
.
.
فَذَرْهُمْ فِي غَمْرَتِهِمْ حَتَّىٰ حِينٍ
💕অতএব তাদের কিছু কালের জন্যে তাদের অজ্ঞানতায় নিমজ্জত থাকতে দিন। [১৩]
.
.
.
তথ্যসূত্রঃ
[১] সূরাঃ আন নিসা, আয়াতঃ ১
[২] সূরাঃ আন-নাজম, আয়াতঃ ৪৫
[৩] সূরাঃ বনী ইসরাঈল, আয়াতঃ ৭০
[৪] সূরাঃ বাকারা, আয়াতঃ ৮৩
[৫] আমার অবিশ্বাস – হুমায়ুন আজাদ, পৃষ্ঠা:- ১০২
[৬] সূরাঃ ইব্রাহীম, আয়াতঃ ১
[৭] আমার অবিশ্বাস – হুমায়ুন আজাদ, পৃষ্ঠা:- ২২
[৮] সমকামিতা – অভিজিৎ রায়, পৃষ্ঠাঃ- ৭০
[৯] সমকামিতা – অভিজিৎ রায়, পৃষ্ঠাঃ- ৭১-৭২
[১০] সমকামিতা – অভিজিৎ রায়, পৃষ্ঠাঃ- ১২০
[১১] আমার অবিশ্বাস – হুমায়ুন আজাদ, পৃষ্ঠা:- ১৪২
[১২] আমার অবিশ্বাস – হুমায়ুন আজাদ, পৃষ্ঠা:- ১৪৩
[১৩] সূরাঃ আল মু'মিনূন, আয়াতঃ ৫৪

Post a Comment

0 Comments